ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা এএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেড বুধবার (২০ জানুয়ারি) এ তথ্য জানায়।
এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ২৩ ডিসেম্বর আইপিও অনুমোদন দেয়।
কোম্পানিটি এর মাধ্যমে ৪৩ লাখ ৬০ হাজার ৩৮৪টি শেয়ার প্রতিটি ৫০ টাকা মূল্যে (প্রান্ত সীমা থেকে ২০ শতাংশ বাট্টায়) ইস্যুর মাধ্যমে ২১ কোটি ৮০ লাখ ১৯ হাজার ২০০ টাকা উত্তোলন করবে।
আর বাকি ৩৮ লাখ ৯৩ হাজার ২৬৫টি শেয়ার কাট-অব প্রাইসে অর্থ ৬২ টাকা করে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছে ইস্যুর মাধ্যমে ২৪ কোটি ১৩ লাখ ৮২ হাজার ৪৩০ টাকা উত্তোলন করবে।
এদিকে কোম্পানিটির কাট-অব প্রাইস নির্ধারণের জন্য গত ১ নভেম্বর বিকেল ৫টায় নিলাম শুরু হয়। যা শেষ হয় ৪ নভেম্বর বিকেল ৫টায়। আর ১০ সেপ্টেম্বর বিএসইসির ৭৩৯তম সভায় কোম্পানিটির বিডিংয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়।
শেয়ারবাজার থেকে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ভবন নির্মাণ, যন্ত্রপাতি ও উপকরণ ক্রয় এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
অন্যদিকে কোম্পানিটির (৩০ জুন, ২০১৯) সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী পুনঃমূল্যায়ন সঞ্চিতিসহ নীট সম্পদ মূল্য ৪৫.০৩ টাকায় দাঁড়িয়েছে এবং বিগত ৫ বছরের অর্থবছরের ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ৭.০৭ টাকা।
ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে এএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং ইবিএল ইনভেস্টমেন্ট।