তারা বলছেন, কিছুটা সুস্থ হলে তারা আবার ক্যাম্পাসে ফিরে প্রশাসনিক ভবনের সামনে আমরণ অনশন শুরু করবেন। আন্দোলনকারী দুই শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাদের পক্ষে সহপাঠী জুবায়ের হোসাইন ও মুজাহিদুল ইসলাম অনশন চালিয়ে যাচ্ছেন।
সোমবার সপ্তম দিনের মতো শিক্ষার্থীদের অনশন কর্মসূচি অব্যাহত ছিল।
এদিকে, চাকরিচ্যুত করার চিঠি এখনও শিক্ষকদের হাতে পৌঁছেনি। ফলে তারা আইনি পদক্ষেপ নিতে পারেননি। এ ব্যাপারে বহিষ্কার হওয়া সহকারী অধ্যাপক আবুল ফজল বলেন, ১৮ জানুয়ারি সিন্ডিকেট সভায় চূড়ান্ত নোটিশ দেওয়ার সিদ্ধান্তের পর রাত ১২টায় ই-মেইলে আমাদের কাছে চিঠি পাঠানো হয়। পরদিন সকালে বাসায় পিওন পাঠিয়ে চিঠি পৌঁছে দেওয়া হয়। অথচ এবার আমাদের কোনো চিঠি দেওয়া হচ্ছে না। আমি নিজেও রেজিস্ট্রারকে তিনবার ফোন করেছি। তিনি নানা রকম কথা বলছেন। পুরো প্রক্রিয়ায় আমাদের অন্ধকারে রাখা হয়েছে, হয়রানি করা হচ্ছে।