বিএসইসি সূত্র মতে, পরিচালকরা হলেন: অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক মেজবাহ উদ্দিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান ও মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান; জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোহাম্মদ সগির হোসেন খন্দকার; মোঃ ফরোজ আলী, জনতা ব্যাংকের প্রাক্তন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইস্তাক আহম্মেদ শিমুল, পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির স্বতন্ত্র পরিচালক; আবদুর রাজ্জাক, ইন্সপেক্টর গ্রিফিথের অপারেশন ডিরেক্টর। স্বতন্ত্র পরিচালক মেজবাহ উদ্দিনকে কোম্পানির নতুন বোর্ডের চেয়ারম্যান করা হয়েছে।
বিএসইসি সূত্র জানায়, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় বিসইসি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সদ্য নিযুক্ত স্বতন্ত্র পরিচালকদের পরামর্শ ছাড়া বোর্ড কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারবে না।
এদিকে চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে কোম্পানিটির আর্থিক অবস্থা জানতে নিরীক্ষার জন্য হুদা ভাসি চৌধুরী অ্যান্ড কোং কে নীরিক্ষার জন্য নিয়োগ দিয়েছে।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর সমাপ্ত মেয়াদে অ-নিরীক্ষিত প্রথম ত্রৈমাসিক আর্থিক বিবরণী জমা না দেওয়ার বিষয়ে ব্যখ্যা চেয়েছিল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে ব্যর্থ হয়েছে, যা তালিকা বিধি লঙ্ঘন। প্রতিবেদনটি জমা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় কোম্পানিটিকে প্রতিদিন পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা প্রদান করতে হবে। একই সঙ্গে ৩১ শে ডিসেম্বর পুনর্নির্ধারিত সময়ে ইজিএম হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু তা হয়নি। নতুন তারিখ এখনও ঘোষিত হয়নি।
ইজিএম মূলত ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম ত্রৈমাসিকের জন্য আর্থিক বিবরণী এবং তার আইপিও তহবিলের ব্যবহার পর্যালোচনা করার জন্য ১৪ ই নভেম্বর নির্ধারিত ছিল, যার মধ্যে কিছু জটিলতা রয়েছে।