সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর ৭৭ লাখ ৬০ হাজার ৪৪২টি শেয়ার ৫৩ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৬৫ কোটি ৯৩ লাখ ৬৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১৬ কোটি ৯৭ লাখ ১৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে স্কয়ার ফার্মার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৫ কোটি ১৭ লাখ ৪৬ হাজার টাকার বেক্সিমকোর এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৫ কোটি ২৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো ফার্মার।
এছাড়া বিডি ফাইন্যান্সের ৫৯ লাখ টাকার, বিকন ফার্মার ২০ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকার, সিএপিএম আইবিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৫ লাখ ২ হাজার টাকার, সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের ১৭ লাখ ৩১ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ৪৪ লাখ ১২ হাজার টাকার, ফাইন ফুডসের ৫ লাখ ৪১ হাজার টাকার, জিবিবি পাওয়ারের ৫ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, জিএসপি ফাইন্যান্সের ১০ লাখ ৯০ হাজার টাকার, ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৯৯ হাজার টাকার, কেডিএস এক্সেসরিজের ৭ লাখ ৪৯ হাজার টাকার, কোহিনুর কেমিক্যালের ৫ লাখ টাকার, ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ১৪ লাখ ৩০ হাজার টাকার, মেরিকোর ২১ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, এনসিসি ব্যাংকের ২৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ২২ লাখ ৪ হাজার টাকার, পেনিনসুলার ১২ লাখ ৯০ হাজার টাকার, ফনিক্স ফাইন্যান্সের ২৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৫ লাখ ১০ হাজার টাকার, আরডি ফুডের ৫ লাখ ৭ হাজার টাকার, রেনেটার ৫ লাখ ২৩ হাজার টাকার, রিংশাইনের ৮৩ লাখ ৮২ হাজার টাকার, রানার অটোমোবাইলসের ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকার, এসইএমএল লেকচার মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৪ লাখ ৭০ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ২ কোটি ২১ লাখ ৫৬ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ১ কোটি ৫২ লাখ ৬০ হাজার টাকার, সামিট পাওয়ারের ২১ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, ইউনাইটেড পাওয়ারের ৩৩ লাখ ৬৬ হাজার টাকার এবং ওয়ালটনের ৫ লাখ ৮৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।