এক নজরে ২৪ কোম্পানির অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন

বুধবার পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রায় ৩০টি প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের সভা ছিল। সভায় কোম্পানিগুলোর দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি ও ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ২৪ টি কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদনের তথ্য জানা গেছে। পাঠকদের জন্য এসব কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) এর তথ্য প্রকাশ করা হল।

মেট্রো স্পিনিং মিলস

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে বা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৫ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৭ পয়সা।  দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ১ টাকা ২৭ পয়সা ছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ১৫ টাকা ৪৩ পয়সা।

বেক্সিমকো ফার্মা

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৪ টাকা ৯৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩ টাকা ৮৩ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৫৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৮৯ পয়সা।

আমরা নেটওয়ার্কস লিমিটেড

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৬৯ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৮৩ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ৯৮ পয়সা ছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ৩৬ টাকা ২০ পয়সা।

ইভেন্স টেক্সটাইলস লিমিটেড

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩০ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৩ পয়সা। দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৮৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ১ টাকা ৩৫ পয়সা ছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ১২ টাকা ৫৭ পয়সা।

সী পার্ল বীচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা লিমিটেড
দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৭ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৬ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৯২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ১ টাকা ৬০ পয়সা ছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ১০ টাকা ৪১ পয়সা।

ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস লিমিটেড

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ২ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫৫ পয়সা।

ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে বা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ২৫ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৯৮ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪ টাকা ৩১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ১২ টাকা ১৮ পয়সা ছিল ।গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ৬২ টাকা ৯৪ পয়সা।

ওইম্যাক্স ইলেকট্রোডস লিমিটেড

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে বা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৮৯ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪৫ পয়সা।

দুই প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে তা ১ টাকা ৩৭ পয়সা ছিল।

গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার নিট প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৪ পয়সা।

ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং স্টেশন

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩৮ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৫ পয়সা।

বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলস

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৩৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ২৬ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩৬ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ২২ পয়সা।

ডরিন পাওয়ার

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ টাকা ৩১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩ টাকা ১ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৩০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৫ পয়সা।

ডেসকো

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ৭ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৯৩ পয়সা।

পাওয়ারগ্রীড

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩ টাকা ৩২ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৮ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৪৭ পয়সা।

শমরিতা হসপিটাল

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩৫ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৭ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টকা ১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১৯ পয়সা।

ন্যাশনাল পলিমার

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৬ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ৬৬ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৪৫ পয়সা।

অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ টাকা ৩৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৫ টাকা ২৬ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ৪৭ পয়সা।

এসইএমএল আইবিবিএল শরীয়াহ ফান্ড

আলোচ্য প্রান্তিকে ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে দশমিক ৪০ পয়সা। আগের বছর একই সময় লোকসান ছিল ৭১ পয়সা।

আর বছরের ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৫৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় লোকসান ছিল দশমিক ৯০পয়সা।

খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১০ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ৩৭ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ পয়সা।

ফু-ওয়াং ফুডস

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৫ পয়সা।

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪২ পয়সা।

এমজেএলবিডি

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (Consolidated EPS) হয়েছে ৩ টাকা ৬৪ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ৩ টাকা ১১ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ৫৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস ছিল ১ টাকা ৫৬ পয়সা।

আর্গন ডেনিমস

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৭ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ৪৫ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৭৩ পয়সা।

প্রিমিয়ার সিমেন্ট

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫১ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ১ টাকা ১৬ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭০ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৭৫ পয়সা।

এএফসি অ্যাগ্রো বায়োটেক

দুই প্রান্তিক (জুলাই’২০-ডিসেম্বর’২০) মিলিয়ে তথা ৬ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৮১ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২০-ডিসেম্বর’২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩১ পয়সা।

এনভয় টেক্সটাইল লিমিটেড

চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’২০) ইপিএস হয়েছে ০.০০১ টাকা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি  আয় ছিল ১৩ পয়সা।

৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর’২০) ইপিএস লোকসান হয়েছে ৩০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ৩০ পয়সা।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

ফু-ওয়াং সিরামিকের লভ্যাংশ অনুমোদন
এক বছরে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২০ হাজার কোটি টাকা
ডিএসইতে মোবাইল গ্রাহক-লেনদেন দুটোই কমেছে
বছরজুড়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে ৯ কোম্পানি
পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ
বছরের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন বেড়েছে ৪০ শতাংশ
রবিবার পুঁজিবাজার বন্ধ থাকলেও চলবে দাপ্তরিক কার্যক্রম
লোকসানে ৮ খাতের বিনিয়োগকারীরা
সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় ১০ খাতের বিনিয়োগকারীরা
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে প্রকৌশল খাত