শুক্রবার (২৯ জানুয়ারি) ঢাকা মহানগর হাকিম নিভানা খায়ের জেসীর আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর এই আদেশ দেন।
কারাগারে যাওয়া আসামিরা হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞানের সাদিক হৃদয়, নৃবিজ্ঞান বিভাগের মেহেদী হাসান ওরফে সিফাত, সাজেদুল ইসলাম ওরফে নাঈম, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের মো. সোহানুর রহমান ও জনৈক জয় দাস।
এর আগে পাঁচ আসামিকে ঢাকা মহানগর হাকিম আদালত হাজির করা হয়। এরপর মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সূত্রাপুর থানার এসআই মো. আবু তালেব প্রত্যেক আসামির সাত দিন করে রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। এ সময় আসামি পক্ষের আইনজীবী রিমান্ড চেয়ে শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত রিমান্ড আবেদন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এসময় আসামি পক্ষের আইনজীবী রিমান্ড চেয়ে শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত রিমান্ড আবেদন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার রাতে পুরান ঢাকার কবি নজরুল সরকারি কলেজের সামনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কতিপয় শিক্ষার্থী পূর্বের ঘটনার জেরে সূত্রাপুর থানা ছাত্রলীগের কর্মীদের ওপর আক্রমণের উদ্দেশ্যে রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি গাড়ি ও দোকান ভাঙচুর করেছিল। এসময় মামলার বাদী ও সূত্রাপুর থানার উপপরিদর্শক এজাজ আহমেদ রুমি ও তার সঙ্গীয় ফোর্স তাদের গাড়ি ও দোকান ভাঙচুর করতে নিষেধ করে। এরপর তাকেসহ কর্তব্যরত পুলিশের ওপর তারা কিল-ঘুষি মেরে শরীর বিভিন্ন স্থানে গুরুতর জখম করে।