তিনি বলেন, মাতৃ ও শিশু মৃত্যুহার হ্রাস সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অভূতপূর্বক সাফল্য অর্জন করেছে। করোনার কারণে কাঙ্খিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কিছুটা ভাটা পড়লেও চিকিৎসা খাতে করোনা নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে যা কাজে লাগাতে পারলে আশানুরূপ ফল পাওয়া যাবে। দেশের চিকিৎসক, গবেষকদের প্রয়োজনীয় গবেষণাখাতে উদ্বুদ্ধ করে তাদের গবেষণায় পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ দেওয়া জরুরি।
ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে সংযুক্ত ছিলেন সিরাজগঞ্জ-২ আসনের সাংসদ প্রফেসর ডা. মো. হাবিবে মিল্লাত। এসডিজি ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি নোমান উল্লাহ বাহারের সভাপতিত্বে ও এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনের সহকারী অধ্যাপক ড. শারিন শাহজাহান নওমীর সঞ্চালনায় ১ ফেব্রুয়ারি এসডিজি ইয়ুথ ফোরাম ফেইজবুক পেইজ থেকে অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচারিত হয়।
প্যানেল আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের (বিএমএ)’ সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল প্রফেসর ডা. কাজী শহীদুল আলম, ইউএসটিসি’র প্রাক্তন উপাচার্য প্রফেসর ডা. প্রভাত চন্দ্র বড়ুয়া, বিএসএমএমইউ’র ডা. রেহেনা আক্তার, চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের সভাপতি লায়ন সৈয়দ মোরশেদ হোসেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও গবেষক ড. রবিউল হাসান ভূঁইয়া, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক, গবেষক ড. আদনান মান্নান, ডা. সুফিয়ান সিদ্দিকী, চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের সহকারী অধ্যাপক মিঁঞা মোহাম্মদ ইউসুফ চৌধুরী, লায়ন এম এ হোসেন বাদল, এসডিজি ইয়ুথ ফোরামের সদস্য আশিক সায়েম, দপ্তর সম্পাদক মিনহাজুর রহমান শিহাব, সদস্য মনির খান প্রমুখ যুক্ত ছিলেন।