আজ দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৭০ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪৪০৯ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১০২৮ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ১৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৪৭৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ৩৫৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৪৬টির, কমেছে ২৮৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২০টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৪৫৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।
এর আগের কার্যদিবস দিন শেষে ডিএসইর ব্রড ইনডেক্স ৬৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ৪৪৮০ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ১০৪৪ পয়েন্টে এবং ডিএসই ৩০ সূচক ২৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ১৪৯২ পয়ন্টে। আর ওইদিন লেনদেন হয়েছিল ৫৬১ কোটি ৪১ লাখ ৫৪ হাজার টাকা। সে হিসেবে আজ ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ১০৫ কোটি ২৪ লাখ ৫৪ হাজার টাকা।
এদিকে দিন শেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সাধারণ মূল্য সূচক সিএসইএক্স ১৩৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ১৯৪ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৪০টি কোম্পানির ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৭টির, কমেছে ২০০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টির। আর দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ৬৯ লাখ ৯৭ হাজার টাকা।
এর আগে, তলানীতে থাকা পুঁজিবাজার চাঙ্গা করতে সরকারের বহুমুখী পদক্ষেপ নেয়া হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিশেষ তহবিল সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপনও জারি করে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয় ৫৯টি ব্যাংককে ২০০ কোটি টাকা করে দেয়া হয়। এমন ঘোষণার বাজারে কিছুটা প্রাণ ফিরে পাবার লক্ষণ দেখা দেয়। কিন্তু টানা ৭ কার্যদিবস পতনের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে।