গাজীপুরে কারখানায় আগুন: ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ২ লাশ উদ্ধার

গাজীপুরে কারখানায় আগুন: ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ২ লাশ উদ্ধার
গাজীপুরের শ্রীপুরে এএসএম কেমিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আরও দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে কারখানার হাইড্রোজেন পার অক্সাইড প্লান্টের ধ্বংসস্তূপে থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজে পাঠিয়েছে পুলিশ।

এ নিয়ে এ ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।

নিহতরা হলেন- টাঙ্গাইল জেলার দেলদুয়ার থানার আওয়ালপুর গ্রামের সিরাজ বেপারীর ছেলে আশরাফুল ইসলাম (৫০) ও কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দির থানার তুলাতুলি গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে নাসির উদ্দিন (৩৯)।

এর আগে, গত বৃহস্পতিবার রাতে ওই কারখানার শ্রমিক শ্রীপুর পৌর এলাকার উজিলাব গ্রামের তাইজ উদ্দিনের ছেলে আলমগীর হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

কারখানার সহকারী মহাব্যবস্থাপক আব্দুর রউফ বলেন, আশরাফুল মেকানিক্যাল ফিডার ও নাসির অপারেটর পদে কর্মরত ছিলেন। অগ্নিকান্ডের পর থেকেই উভয়েই নিখোঁজ ছিলেন।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার কারখানা থেকে আলমগীর হোসেন নামের আরও এক শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় কারখানার পক্ষ থেকে নিহতের পরিবারকে দাফন কাফনের জন্য কিছু অর্থ সহায়তা দেয়া হয়েছে। পরে বিধি অনুযায়ী অন্যান্য পাওনাদি ও সহায়তা দেয়া হবে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের তালিকা অনুযায়ী আর কেউ নিখোঁজ নেই।

শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোন্দকার ইমাম হোসেন বলেন, আগুনে নিহত কারখানা শ্রমিকদের মরদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজ উদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কারখানা কর্তৃপক্ষের অবহেলার অভিযোগ এনে অগ্নিকাণ্ডে শ্রমিক মৃত্যুর ঘটনায় নিহত আলমগীরের স্ত্রী সালমা বেগম বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

পেঁয়াজের দামে শঙ্কায় কৃষক, ক্ষুব্ধ ক্রেতা
ঘন কুয়াশায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া ফেরি বন্ধ
তিনদিন সেন্টমার্টিনের হোটেল-মোটেল বন্ধ
চিটাগাং সিনিয়রস ক্লাবের নতুন প্রেসিডেন্ট বাবলু
স্থলবন্দর এলাকায় মর্টারশেল, ধ্বংস করলো সেনাবাহিনী
রংপুরের তারাগঞ্জ সভাস্থলে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়ায় ফেরি চলাচল শুরু
ময়মনসিংহে মালবাহী ট্রাকে ট্রেনের ধাক্কা, নিহত ৪
এক জালে ১৫৯ পোপা মাছ, দাম হাঁকছেন ২ কোটি
রেললাইনের ক্লিপ খুলে নিলো দুর্বৃত্তরা, অল্পের জন্য রক্ষা