মঙ্গলবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে যুক্তরাজ্য (ইউকে)-বাংলাদেশ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, স্বল্পোন্নত (এলডিসি) থেকে উত্তরণের পর যুক্তরাজ্য সহায়তা অব্যাহত রাখবে। বাংলাদেশের অবকাঠামো ও সেবাখাতে যুক্তরাজ্যো বিনিয়োগ করবে।
সভায় ইউকে সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে সংলাপে উপস্থিত ছিলেন ব্রিটিশ হাই কমিশনার এবং বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধি ছিলেন বাণিজ্য সচিব, ড. মো. জাফর উদ্দীন।
সভাশেষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, যুক্তরাজ্য এবং বাংলাদেশ ভবিষ্যতের বাণিজ্য অংশীদারিত্ব গড়ে তুলতে সম্মত হয়েছে। এলডিসি গ্রাজুয়েশন হওয়ার পরও বাংলাদেশকে সব ধরনের বাণিজ্য সহায়তা দিতে ইউকে প্রতিশ্রুতি বদ্ধ বলে জানান হাই কমিশনার।
যুক্তরাজ্যের পরিষেবা খাতে বাংলাদেশী পেশাদারদেও প্রবেশাধিকার, বাণিজ্য সহজীকরণ, ব্যবসায়িক পরিবেশ নিশ্চিত করা, আর্থিক খাত উন্নয়ন, উচ্চ শিক্ষার বিধান ও রফতানিতে শুল্ক ও কোটামুক্ত সুবিধা অব্যাহত রাথার বিষয়ে সংলাপে তুলে ধরা হয়েছে।
সংলাপে বাণিজ্য সচিব বলেন, সংলাপটি আমাদের পণ্য, পরিষেবা এবং পেশাদারদের যুক্তরাজ্যের বাজাওে প্রবেশের এবং বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং আমাদের রফতানি সম্প্রসারণে অবদান রাখার পথ প্রশস্ত করবে।