সূত্র মতে, দীর্ঘ ত্রিশ মিনিট পর কোম্পানিটির মাত্র ১টি শেয়ার এক বার হাত বদল হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন ১৫ টাকায় শুরু হয়েছে। অর্থাৎ প্রথম দিন কোম্পানিটির শেয়ার দর সর্বোচ্চ সীমা ৫ টাকা বা ৫০ শতাংশ বেড়েছে। আইপিওতে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ার বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ১০ টাকা করে।
মঙ্গলবার সকালে ডিএসই ও সিএসইতে রিং দ্য বেল এর মাধ্যমে ই- জেনারেশনের লেনদেন শুরু হয়। এসময় স্টক একসচেঞ্জ দুটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানিটির চেয়ারম্যান সৈয়দা কামরুন আহমেদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামীম আহসান সহ উর্ধতন কর্মকর্তারা।
‘এন’ ক্যাটাগরিভুক্ত ডিএসইতে কোম্পানিটির ট্রেডিং কোড হচ্ছে : “EGEN” এবং কোম্পানি কোড হচ্ছে : ২২৬৫২।
গত ১৬ ফেব্রুয়ারি কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদনকারীদের মধ্যে লটারিতে বিজয়ীদের বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাবে শেয়ার জমা করা হয়।
এর আগে ২১ অক্টোবর বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের ৭৪৫তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়।
কোম্পানিটি অভিহিত মূল্যে ১ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে ১৫ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। যা দিয়ে ডিজিটাল প্লাটফরম সল্যুশন, নতুন বাজার উন্নয়ন, আইওটি-ভিত্তিক সল্যুশন এবং আইপিও খরচ পরিচালনা করা হবে।
ইজেনারেশনের ২০১৮-১৯ অর্থবছরে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১.৮২ টাকা। আর শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) রয়েছে ২০.৫৬ টাকা।
উল্লেখ্য, কোম্পানিটির ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে কাজ করছে বিতর্কিত এনআরবি ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।