বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রেলভবনে রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন আধুনিক পাবলিক টয়লেট নির্মাণ বা সংস্কারসহ ওয়াশ ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন এবং পারস্পরিক শিখন কর্মসূচির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, নিয়োগের জন্য এ মাসেই বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে। নিয়োগ দেওয়ার পর তাদের প্রশিক্ষণ দেব। আমরা আশা করছি, আগামী ২ থেকে ৩ বছরের মধ্যে রেলের জনবল ঘাটতির অভিযোগ থেকে নিজেদের মুক্ত করতে পারব। রেলের অবকাঠামোতে ঘাটতি আছে। সব ডাবল লাইন না হওয়া পর্যন্ত রেলের নিরাপত্তা ঝুঁকি থেকেই যাবে।
তিনি আরও বলেন, ট্র্যাকগুলোর আরও আধুনিকায়ন হচ্ছে। আমরা রেলের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। অজুহাত নয়, দায়িত্ব নিয়ে কাজ করতে হবে। স্টেশনগুলোতে পরিবেশ বান্ধব ওয়াশ পরিষেবা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। ইতোমধ্যে রেলওয়ে এবং ওয়াটারএইডের মধ্যে এ বিষয়ে সমঝোতা হয়েছে। কমলাপুর স্টেশনে দুটি প্রকল্প নিয়েছি, সেখানে থেকে ধীরে ধীরে তা অন্য স্টেশনগুলোতেও নিয়ে যাওয়া হবে।
এসময় আরও বক্তব্য রাখেন, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সেলিম রেজা, রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ মজুমদার, ওয়াটারএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান প্রমুখ।