একমাত্র বগুড়া পৌরসভায় জয় পেয়েছেন বিএনপির প্রার্থী রেজাউল করিম বাদশা। এ ছাড়া রংপুরের হারাগাছ পৌরসভায় স্বতন্ত্র (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী) প্রার্থী এরশাদুল হক বিজয়ী হয়েছেন।
যে ২৭টি পৌরসভায় আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন সেগুলো হলো:
মানিকগঞ্জের সিংগাইরে আবু নাঈম বাশার, যশোরের কেশবপুরে রফিকুল ইসলাম মোড়ল, রাজশাহীর দুর্গাপুরে তোফাজ্জল হোসেন, চারঘাটে এনামুল হক, ঝিনাইদহের মহেশপুরে আব্দুর রশিদ খান, চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় শাহজাহান সিকদার, বারইয়ারহাটে রেজাউল করিম, মিরসরাইয়ে মো. গিয়াসউদ্দিন (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়), ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে আশরাফুল আলম, ভোলায় মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, চরফ্যাসনে মো. মোরশেদ, লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে গিয়াস উদ্দিন রুবেল, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নায়ার কবির।
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ইফতেখার হোসেন বেনু, জামালপুরে সানোয়ার হোসেন সানু, মাদারগঞ্জে মির্জা গোলাম কিবরিয়া কবির, ইসলামপুরে আব্দুল কাদের শেখ, ময়মনসিংহের নান্দাইলে রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া, গাজীপুরের কালীগঞ্জে এসএম রবীন হোসেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে আব্দুর রশিদ খান, জয়পুরহাটে মোস্তাফিজুর রহমান, চাঁদপুরের শাহরাস্তিতে আব্দুল লতিফ, মতলবে আওলাদ হোসেন লিটন, মাদারীপুরে খালিদ হোসেন ইয়াদ, শিবচরে আওলাদ খান, হবিগঞ্জে আতাউর রহমান ও নীলফামারীর সৈয়দপুরে রাফিকা জাহান আক্তার বেবি।
উল্লেখ্য, প্রথম তিন দফার পৌরসভা নির্বাচনে চার/পাঁচটি করে পৌরসভায় বিজয়ী হন বিএনপি প্রার্থীরা। আর বাকিগুলোতে জয় পান আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা। চতুর্থ ধাপেও একটি মাত্র পৌরসভায় জয় পায় বিএনপি। এবারের পর্বেও একটি মাত্র পৌরসভায় জয় পেয়েছে দলটি। যদিও দলের পক্ষ থেকে ব্যাপক অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ তোলা হয়েছে।