গত বছরের ৫ ডিসেম্বর থেকে কোম্পানিটির কারখানায় উৎপাদন বন্ধ রয়েছে। এমনকি স্বাস্থ অধিদপ্তর কোম্পানির কয়েকটি ওষুধের নিবন্ধনও সাময়িকভাবে বাতিল করেছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, সম্প্রতি একটি সংবাদপত্রে কোম্পানির কারখানা বন্ধের খবর প্রকাশ হওয়ায় ডিএসই কোম্পানিকে বিষয়টি জানতে চেয়ে গত ৩ মার্চ নোটিস পাঠায়। জবাবে কোম্পানিটি কারখানা বন্ধের খবর জানায়।
অথচ সম্প্রতি কোম্পানিটির শেয়ার দর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণে ডিএসই শোকজ করলে কোম্পানিটি গতকাল প্রথমে জানায় কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই।
এদিকে কোম্পানিটির কারখানা গত ৩ মাস ধরে বন্ধ থাকলেও কোম্পানিটি এ বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি ডিএসইতে।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, গত ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে শেয়ারটির দর ধারাবাহিকভাবে বাড়তে থাকে। আলোচ্য সময়ে শেয়ারটির দর ছিল ৮ টাকা ৫০ পয়সা। আর আজ বৃহস্পতিবার এ প্রতিবেদন লেখা পরযন্ত শেয়ারটি সর্বশেষ ১৬ টাকা দরে লেনদেন হচ্ছে। এদিন ১১টা ১২ মিনিটে শেয়ারটির দর বেড়েছে ৫০ পয়সা বা ৩.৩২ শতাংশ।