তিনি বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই বনজঙ্গল নিয়ে আগ্রহ। সেই চিন্তাভাবনা থেকেই পড়াশোনা শেষ করে বনরক্ষী হওয়ার উদ্যোগ নিই। পরিবার-পরিজনের সহযোগিতায় সামনে এগুতে থাকি। এরপর বনরক্ষী হিসেবে লিখিত পরীক্ষা ও ভাইভা শেষ করে রাজশাহী পুলিশ একাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ শেষ করি।’
মিলির এই চলার পথ মোটেও মসৃণ ছিল না। বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এ পেশায় নারীসংখ্যা শূন্যের দিকে হওয়ায় বেশ প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হয়েছে। প্রশিক্ষণের আগে ভাইভা দিতে হয়। ২০৩ জন পুরুষের মধ্যে আমি একমাত্র নারী হিসেবে যোগ দিই। প্রথমদিকে সমস্যা হলেও পরে তা মোকাবেলা করে এগিয়ে যাই।’
২০১৬ সালে বনরক্ষী হিসেবে যোগ দেন মিলি। তখন থেকে ঢাকার জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানে কর্মরত রয়েছেন তিনি।