৪ রাষ্ট্রের এই রাজনৈতিক জোটের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ফয়সাল ইসলাম ‘সেফহুইল’ নামের একটি উদ্যোগের সঙ্গে জড়িত। তিনি এর সহপ্রতিষ্ঠাতা ও চিফ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার। এটি স্বল্প খরচে অ্যাম্বুলেন্স সেবাদানকারী একটি প্রতিষ্ঠান। কমনওয়েলথ সচিবালয় জানিয়েছে, ফয়সালের এ উদ্যোগ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার তৃতীয় অভীষ্ট ‘সুস্বাস্থ্য ও ভালো থাকা’র ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখছে।
কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে যে তরুণদের উদ্যোগ মানুষের জীবন বদলে দিতে ভূমিকা রাখছে এবং জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে সহযোগিতা করছে, তাদের কাজের স্বীকৃতি দিতেই এ পুরস্কার দেওয়া হয়ে থাকে।
অনলাইনে পুরস্কার ঘোষণা অনুষ্ঠানে নিজের উদ্যোগ সম্পর্কে বলতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রিয় বন্ধুকে হারানোর কথা স্মরণ করেন ফয়সাল। সময়মতো অ্যাম্বুলেন্স না পাওয়ায় বাঁচানো যায়নি তাকে। এরপর থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবতে শুরু করেন ফয়সাল। সেই ভাবনা থেকেই সেফহুইলের যাত্রা শুরু।
পুরস্কারটি মা–বাবাকে উৎসর্গ করেছেন ফয়সাল ইসলাম। বলেছেন, ‘এ পুরস্কার পাওয়ায় আমি ভীষণ গর্বিত। এ স্বীকৃতি উদ্যোগটি এগিয়ে নিতে এবং আরও বেশি মানুষকে সেবা দিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।’