বৃহস্পতিবার (১৮ মার্চ) নির্বাচন কমিশন সচিবালয় থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
ইসির সিনিয়র সহকারী সচিব রৌশন আরা বেগম স্বাক্ষরিত ওই আদেশে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) নির্বাচন বিধিমালা, ২০১০ (২) স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) নির্বাচন বিধিমালা, ২০১০ (৩) স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) নির্বাচন বিধিমালা, ২০১০ (৪) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা, ২০১৩ (৫) নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা, ২০০৮ এর সংশোধনী (প্রতীক) গেজেট বিজ্ঞপ্তির প্রতিটির এক কপি করে অবগতি ও প্রয়োজনীয় কাজের জন্য পাঠানো হলো।
কমিশনের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রিপ্রেজেন্টেশন অব দ্য পিপল অর্ডার, ১৯৭২ (প্রেসিডেন্টস অর্ডার নং- ১৫৫, ১৯৭২) এর আর্টিকেল ৯৪-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা, ২০০৮-এর অধিকতর সংশোধন করা হয়েছে। বিধিমালা ৯-এর উপবিধি (১) এর পরিবর্তে উপবিধি (১) প্রতিস্থাপিত হয়েছে। এই বিধির অন্যান্য বিধানসাপেক্ষে, কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে অনুচ্ছেদ ২০-এর দফা (১) এর অধীন ৬১টি প্রতীকের মধ্যে যেকোনো একটি প্রতীক বরাদ্দ করা যাবে।
উল্লেখ্য, বর্তমানে নির্বাচন কমিশনের তালিকাভুক্ত মোট ৬১টি প্রতীক রয়েছে। এর মধ্যে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে রাজনৈতিক দলের প্রার্থীদের জন্য ৩৯টি প্রতীক বরাদ্দ রয়েছে। স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত রয়েছে ১৩টি প্রতীক। চেয়ারম্যান পদে রাজনৈতিক দলের মনোনীত প্রার্থীদের জন্য সংরক্ষিত রয়েছে ৩৯টি প্রতীক এবং মেয়র পদে রাজনৈতিক দলের মনোনীত প্রার্থীদের জন্যও সংরক্ষিত রয়েছে ৩৯টি প্রতীক।