নিরীক্ষক জানিয়েছেন, কোম্পানিটির ২০২০ সালের ৩০ জুন পুঞ্জিভূত লোকসানের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। কোম্পানিটির সম্পদের থেকে দায় বেশি ২৭ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩০ জুন থেকে কোম্পানিটির উৎপাদন ও অন্যান্য বাণিজ্যিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। এ পরিস্থিতি কোম্পানিটির ভবিষ্যতে ব্যবসা পরিচালনা করা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
তবে অর্থ সরবরাহের মাধ্যমে বিদ্যমান সংকট নিরসনে পরিকল্পনা করছে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে ব্যবসায়িক কার্যক্রম চালু করার জন্য নতুন মেশিনারিজ কেনারও পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।
জানা গেছে, কোম্পানিটি লোকসানে থাকলেও তার শেয়ার দাম বাড়তি অবস্থানে রয়েছে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের কোম্পানিটির শেয়ারটি বৃহস্পতিবার (১৮ মার্চ) সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৪৯ দশমিক ১০ টাকায়।