এর নাম দেয়া হয়েছে ওরাভ্যাক্স। এ বছরেই এর প্রথম দফা ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা শুরু হবে বলে এক ঘোষণায় বলা হয়েছে।
এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আগামী জুনেই শুরু হবে এই পরীক্ষা। এখন পর্যন্ত এর সফলতা সম্পর্কে কোনো নিশ্চয়তা দেয়া যায় না। তবে পরীক্ষা শেষে বোঝা যাবে এটা কতটা কার্যকর। তা জানতে হয়তো এক বছর বা তারও বেশি সময় লাগতে পারে।
তারপরই আসবে একে অনুমোদন দেয়া না দেয়ার বিষয়। একে বলা হচ্ছে দ্বিতীয় প্রজন্মের টিকা। তবে এটা প্রয়োগ সহজ এবং বিতরণ সহজসাধ্য। ওরামেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাদাভ কিদ্রোন বিবৃতিতে বলেছেন, মুখে সেবনের টিকা জনগণ বাড়িতে বসে ব্যবহার করতে পারেন। এই টিকা একটি সাধারণ রেফ্রিজারেটরে এবং সংরক্ষণ করা যায় কক্ষ তাপমাত্রায়। ফলে এই টিকা সারাবিশ্বের জন্য ব্যবহারে সহজ হয়ে যাবে।
অনলাইন সায়েন্স এলার্টে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে। ইউনিভার্সিটি অব ইস্ট অ্যাঙ্গলিয়াতে মেডিসিনের প্রফেসর পল হান্টার এক্ষেত্রে সতর্কতা উচ্চারণ করেছেন। তিনি বলেছেন, মুখে সেবনের টিকার মূল্যায়ন পরীক্ষা করতে হবে যথাযথভাবে। তবে এই টিকা তাদের কাছে খুব মূল্যবান হবে, যারা গায়ে সূচ ফোটাতে ভয় পান।