বৃহস্পতিবার (২৫ মার্চ) তিনি এই দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।
এর মাধ্যমে তিনি লে. কর্নেল আশিক বিল্লাহর স্থলাভিষিক্ত হলেন।
র্যাব জানায়, কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ৪৫তম বিএমএ লং কোর্সের সঙ্গে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন। তিনি দীর্ঘদিন নৌবাহিনীতে ছোট ও মাঝারি বিভিন্ন জাহাজের অধিনায়ক হিসেবে এবং নৌ গোয়েন্দা পরিদপ্তরে অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন।
এছাড়া তিনি দারফুর, সুদানে জাতিসংঘ মিশনে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন। কমান্ডার খন্দকার আল মঈন দেশ ও বিদেশে নৌবাহিনীর বিভিন্ন অত্যাধুনিক প্রযুক্তির উপর প্রশিক্ষণ নেন।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ২০১৯ সালের ২৬ ডিসেম্বর প্রেষণে র্যাব ফোর্সেসে যোগ দেন। তিনি র্যাব ফোর্সেস সদর দপ্তরের যোগাযোগ ও এমআইএস উইংয়ের পরিচালক হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ২০০৭ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত র্যাব ফোর্সেস সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক হিসেবে অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর উপর গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি গ্রেনেডসহ গ্রেফতারে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২০০৯ সালে বাংলাদেশ পুলিশ মেডেল (বিপিএম) এ ভূষিত হন।
কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ (ডিএসসিএসসি) থেকে পিএসসি সম্পন্ন করেন। তিনি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) থেকে এমএসসি ডিগ্রি ও তিনি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেন।