এ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস এক মিনিটের জন্য অন্ধকারাচ্ছন্ন করা হয়। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে মোমবাতি প্রজ্বলন করা হয়।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক, প্রক্টর, সহকারী প্রক্টর, কর্মকর্তা, শিক্ষার্থী ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায়, মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় সাধারণ মানুষ ধরে এনে তৎকালীন জগন্নাথ কলেজের (বর্তমান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়) ভেতরে সারিবদ্ধভাবে দাঁড় করিয়ে হত্যা করা হতো।
হত্যার পর মরদেহের স্তূপ সাজিয়ে গণকবর দেয়া হতো। সেখানে ‘গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি’ ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়েছে। গণহত্যার নীরব সাক্ষী হয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে দাঁড়িয়ে আছে দেশের একমাত্র গুচ্ছ ভাস্কর্য ৭১-এর ‘গণহত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি’।