শুক্রবার সকালে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মোদীকে স্বাগত জানাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা; দেওয়া হবে লালগালিচা সংবর্ধনা। বিমানবন্দরে আনুষ্ঠানিকতা শেষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাবেন মোদি; পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানাবেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি।
এরপরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ধানমণ্ডি-৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে যাবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।
বিকালে হোটেল সোনারগাঁওয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
বিকাল সাড়ে ৪টায় জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসাবে যোগ দেবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
এর আগে গত বছরের মার্চেই মোদির বাংলাদেশ সফরের কথা ছিল। কিন্তু করোনা মহামারীরর কারণে তা পিছিয়ে যায়। এর আগে ২০১৫ সালের ৬ জুন দুই দিনের সফরে ঢাকায় এসেছিলেন নরেন্দ্র মোদি ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির। ওই সফরে তিস্তা নদীর পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মমতার বিরোধীতায় তা আটকে যায়।