উক্ত সভায় অর্থনৈতিক মন্দা এবং চলমান মহামারী প্রতিকুলতার কথা মাথায় রেখে পরিচালনা পর্ষদের প্রস্তাবের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৫% নগদ লভ্যাংশ এবং ৫% স্টক লভ্যাংশ অনুমোদিত হয়েছে।
কোম্পানিটি এর আগে ৩৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল। কিন্তু পরবর্তীতে বাংলাদেশ ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশ ঘোষণার সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দেওয়া ও কিছু শর্ত আরোপ করলে আইডিএলসির পরিচালনা পর্ষদ লভ্যাংশের প্রস্তাবে পরিবর্তন আনে। সে অনুসারে আজ এজিএমে ১৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়।
সভায় বলা হয়, শক্তিশালী প্রশাসনিক কাঠামো এবং গ্রাহক-কেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠান হওয়ার কারনে, আইডিএলসি আর্থিক বাজারে তাদের শীর্ষস্থান অব্যাহত রেখেছে, এবং তীব্র প্রতিযোগিতামূলক বাজার পরিস্থিতি সত্ত্বেও ২০২০ সালেও তাদের অবস্থান ধরে রেখেছে।
আজিজ আল মাহমুদ, চেয়ারম্যান, আইডিএলসি ফাইন্যান্স লিমিটেড এবং অন্যান্য পরিচালকদের মধ্যে পরিচালক আতিকুর রহমান, নুরুল্লাহ চৌধুরী, মাহিয়া জুনেদ, মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, মো. কামরুল হাসান, সৈয়দ শাহরিয়ার আহসান, স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়াজ হাবিব ও মতিউল ইসলাম নওশাদ উপস্থিত ছিলেন।
চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক উভয়েই শেয়ারহোল্ডারদের স্বাগত জানান এবং আইডিএলসিতে তাঁদের অব্যাহত সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। আইডিএলসি কীভাবে তার সহকর্মীদের কঠোর পরিশ্রমের সাহায্যে এবং কৌশলগত দক্ষতার মাধ্যমে আর্থিক কর্মক্ষমতা অর্জন করেছে তা তারা তুলে ধরেন । তারা আরও ব্যক্ত করেন যে আইডিএলসি ২০২০ সাল পর্যন্ত এক টেকশই ব্যাবসায়িক কাঠামো তৈরী করেছে। যার ফলে ভবিষ্যতেও আইডিএলসি বাংলাদেশের অর্থনতিক অগ্রগতিতে অংশগ্রহণ করতে সক্ষম হবে।