রাজধানীসহ সারাদেশের ১৯টি কেন্দ্রের ৫৫টি ভেন্যুতে একযোগে অভিন্ন প্রশ্নপত্রে (১০০ নম্বরের নৈব্যক্তিক প্রশ্নপত্র) এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এবার মোট এক লাখ ২২ হাজার ৮৭৪ জন পরীক্ষার্থী নিবন্ধন করেছিল।
এর আগে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক (চিকিৎসা-শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. এ কে এম আহসান হাবিব জানান, এ বছর ১ লাখ ২২ হাজার ৮৭৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করছেন। কোভিড-১৯ সংক্রমণ পরিস্থিতি বিবেচনায় সবার স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কেন্দ্র সংখ্যা ১৯টি এবং ভেন্যু সংখ্যা ৫৫টি করা হয়েছে। পরীক্ষা কেন্দ্রের আশপাশে ফটোকপি মেশিনের দোকান বন্ধ রাখা ও কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখাসহ অন্যান্য তৎপরতার দিকেও নজর দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, অবশ্যই মাস্ক পরে পরীক্ষা কেন্দ্রে আসতে হবে। পরীক্ষার পুরোটা সময় মাস্ক পরিহিত থাকতে হবে। যদি কেউ মাস্ক না পরে থাকে বা ভুলে না এনে থাকে তবে কিছুক্ষেত্রে মাস্ক সরবরাহ করা হতে পারে। সেটিও অবশ্য সীমিত আকারে। এছাড়াও কেন্দ্রে প্রবেশের সময় যেন পরীক্ষার্থীদের তাপমাত্রা পরিমাপ করা যায় সেজন্য কেন্দ্রগুলোতে তাপমাত্রা মাপার ব্যবস্থাও রাখা হবে।
জানানো হয়, এ বছর করোনার কারণে সকল কেন্দ্রের ভেতরে পরীক্ষা চলাকালীন পরীক্ষার্থীদের ও কেন্দ্রের বাইরে অপেক্ষমাণ অভিভাবকদের স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখতে বিশেষ নজরদারির ব্যবস্থা থাকবে।