সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চীনের পর করোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে। এটি প্রতিরোধে চীনের বহু শহরের পাশাপাশি ইতালির মতো দেশ ‘অবরুদ্ধ’ হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া বৈশ্বিকভাবে ভ্রমণে বিধিনিষেধ আরোপে সামগ্রিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করছে। ফলে সংক্রমণের হার নয় বরং ‘বিচ্ছিন্ন’ ও ‘অবরুদ্ধ’ নীতিই নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে বিশ্ব অর্থনীতিতে।
ইন্টারনেট মানি এক্সচেঞ্জ সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১৩ মার্চ) এক মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ভারতীয় মুদ্রার মূল্য এসে দাঁড়ায় ৭৩ দশমিক ৯৪ রুপি, যা ২০১৮ সালের অক্টোবরের পর সর্বনিম্ন।
এদিকে ডলারের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রুপির বিপরীতে বাংলাদেশি মুদ্রা শক্তিশালী হচ্ছে। ১৩ মার্চের তথ্য অনুযায়ী, প্রতি রুপিতে মান দাঁড়ায় ১ টাকা ১৫ পয়সা। অর্থাৎ ১০০ রুপিতে মিলছে ৮৭ টাকা।
এর আগে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর ১০০ রুপিতে মিলেছিল ৮৯ টাকা। ২০১৬ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি প্রতি রুপি ৮৮ পয়সায় নেমেছিল।
এদিকে প্রতি মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান দাঁড়িয়েছে ৮৫ টাকা ৩৩ পয়সা। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এখন বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছে ৮৪ টাকা ৯৫ পয়সা দরে ডলার বিক্রি করছে। তবে সাধারণ মানুষ, যারা ভ্রমণ করতে বিদেশে যাচ্ছেন, তাদের প্রায় ৮৮ টাকা দরে কিনতে হচ্ছে ডলার।