তিনি বলেন, আর্থিক প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় বিসিকের অনুকূলে বরাদ্দকৃত একশো কোটি টাকার ঋণ তহবিলের মধ্যে বিশেষ অনুদান বাবদ ৫০ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। প্রাপ্ত অর্থ ৩০ জুনের মধ্যে বিতরণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তাতে ব্যর্থ হলে অবশিষ্ট বরাদ্দকৃত ঋণ তহবিল পাওয়া যাবে না।
জানা গেছে, বিসিক প্রধান কার্যালয় থেকে রোববার (৪ এপ্রিল) সারাদেশে আঞ্চলিক কার্যালয় ও বিসিক জেলা কর্যালয়সমূহে এ ঋণ যথা সময়ে বিতরণের জন্য নির্দেশনা দিয়ে চিঠি দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি শতভাগ ঋণ বিতরণ কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে।
বিসিকের এ ঋণের গ্রাহক পর্যায়ে সর্বোচ্চ সুদের হার হবে ৪ শতাংশ। ছয় মাস গ্রেস পিরিয়ডসহ ১৮টি মাসিক সমান কিস্তিতে সর্বোচ্চ দুই বছরে এ ঋণ শোধ করতে পারবেন বিসিকের উদ্যোক্তারা।
এদিকে বিসিকের ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, বিসিক জেলা কার্যালয়গুলোকে বিনা ব্যর্থতায় নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিশ্চিত করতে হবে। আর্থিক প্রণোদনা প্যাকেজের ঋণ বিতরণের তথ্য (সংযুক্ত ছক মোতাবেক) পাক্ষিকভাবে প্রধান কার্যালয়ের প্রেরণ করতে হবে। যেসব জেলা কার্যালয় ঋণ কার্যক্রম বাস্তবায়নে ব্যর্থ হবে সেসব জেলা কার্যালয় প্রধানের বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট, প্রমোশন ও অন্যানা সুযোগ-সুবিধা প্রদানের বিষয়টি বিবেচনায় আনা হবে।