বুধবার (৭ এপ্রিল) বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস-২০২১ উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, “৭ এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি সবাইকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। এবারের বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের প্রতিপাদ্য ‘বিল্ডিং অ্যা ফেয়ারার, হেলদিয়ার ওয়ার্ল্ড’; যার মর্মার্থ দাঁড়ায়- ‘সবার জন্য সুন্দর ও স্বাস্থ্যকর বিশ্ব গড়ি’। প্রতিপাদ্যটি তাৎপর্যপূর্ণ ও সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।”
তিনি আরও বলেন, ‘করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে সারাবিশ্ব এখন একটি কঠিন সময়ের মধ্যে দিয়ে পার হচ্ছে। আমাদের সরকার করোনা বিস্তারের প্রথম দিক থেকে একটি সমন্বিত ও কার্যকর কর্মসূচি হাতে নেয়। আমাদের সীমিত জনবল, চিকিৎসা-সামগ্রী ও জনগণের মাঝে করোনা রোগ প্রতিরোধের ব্যাপারে সচেতনতা বৃদ্ধি, করোনা টেস্টিং, টেলি-মেডিসিনের মাধ্যমে পরামর্শ প্রদান, সঙ্গনিরোধ, কোভিড হাসপাতাল স্থাপন, হাসপাতালে অক্সিজেনসহ জীবন রক্ষাকারী সামগ্রীর ব্যবস্থা, চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে অন্যান্য দেশের তুলনায় করোনা নিয়ন্ত্রণে সফলতা অর্জন করি।’
‘করোনা মহামারি সফলভাবে মোকাবিলা, সময়োচিত ও যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ, অর্থনীতি পুনরুদ্ধার এবং জীবনযাত্রার মান সচল রাখার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের ব্লুমবার্গ প্রণীত কোভিড-১৯ সহনশীল র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় শীর্ষ ও বিশ্বে ২০তম স্থান অর্জন করেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক ব্যক্তিগতভাবে বাংলাদেশের করোনা মোকাবিলার জন্য আমাদের বিভিন্ন পদক্ষেপের ভূয়সী প্রশংসা করেন।’