বৃহস্পতিবার (৮ এপ্রিল) স্থানীয় সময় দুপুরে জানাজা শেষে তাদের টেক্সাসের ডেন্টন মুসলিম কবরস্থানে দাফন করা হয়।
বাবা-মা, ভাই-বোন, আর নানি পাশাপাশি চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন। পরম যত্নে গড়ে তোলা এলেন শহরের পাইন ব্লাফ ড্রাইভের ১৫১৭ নম্বর বাড়িটিতে আর কেউই রইল না। দুপুরে ইসলামিক অ্যাসোসিয়েশন অব এলেন প্রাঙ্গণে জানাজার পূর্বে শেষবারের মতো প্রিয় মুখগুলো দেখে অশ্রুসিক্ত নয়নে বিদায় জানান স্বজনরা। উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী বাংলাদেশিরাও।
এর আগে ময়নাতদন্ত শেষে মঙ্গলবার বাবা ও দুই ছেলের লাশ এবং পরেরদিন বুধবার মা, বোন ও নানির লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করে পুলিশ।
নিহতদের দেশের বাড়ি ঢাকা ও পাবনার স্বজনদেরও তাদের প্রিয়মুখগুলো দেখার আকুতি থাকলেও কোভিড পরিস্থিতি ও বিমান জটিলতায় তা সম্ভব না হওয়ায় অবশেষে দাফন করা হয়।
গত সোমবার টেক্সাসের নিজ বাড়ি থেকে ভোররাতে ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। চাঞ্চল্যকর এ হত্যার ঘটনাটির তদন্ত চলছে।