এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসি’র কমিশনার অধ্যাপক ড. শামসুদ্দিন আহমে অর্থসংবাদকে বলেন, ব্যাংক খোলা থাকলে পুজিবাজার খোলা থাকবে। সে হিসেবে বলা যায় বাজার বন্ধ রাখার কোন অবকাশ নেই। ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু হওয়ার সাথে সাথেই শেয়ারবাজারের লেনদেন শুরু হবে।
বিএসইসি আগে থেকেই বলে আসছিল, ব্যাংক খোলা থাকলেই শেয়ারবাজার খোলা থাকবে। সেই অনুযায়ী, ব্যাংকের সঙ্গে সমন্বয় করে বৃহস্পতিবার থেকে লেনদেন সচল রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এর আগে লকডাউনেও ব্যাংক খোলার সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সরকারি ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত শাখা খোলা থাকবে। ব্যাংকের নিজস্ব কার্যক্রম পরিচারনার জন্য তিনটা পর্যন্ত শাখা খোলা রাখা যাবে। এর আগে মন্ত্রীপরিষদ বিভাগের মাঠ প্রশাসন অধিশাখার উপসচিব রেজাউল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে ব্যাংক খোলা রাখার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুরোধ জানানো হয়।
এছাড়া ব্যাংকের লেনদেনের সঙ্গে সমন্বয় করে শেয়ারবাজারে আড়াই ঘণ্টার লেনদেন চলছিলো এতদিন। আজ মঙ্গলবারও (১৩ এপ্রিল) বাজারে আড়াই ঘণ্টা লেনদেন হয়েছে।