শনিবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে সৌদি এয়ারলাইন্সের ঢাকা অফিসে তিনি গণমাধ্যমকর্মীদের এসব কথা জানান।
জাহিদুল ইসলাম বলেন, এয়ারপোর্ট না গিয়ে প্রথমে ১৪ থেকে ২১ তারিখের টিকিটগুলো রি-ইস্যু করতে হবে। এরপর করোনা টেস্ট করে গমন করতে হবে। তিনি বলেন, আমরা যতটুকু পারি ব্যবস্থা করবো। না হলে টিকিট নেওয়া প্রবাসীদের ডেকে টাকা ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করবো। এখন সব করা সম্ভব নয়। শুধু আগামীকালের যে ফ্লাইটগুলো আছে, আমরা সেগুলো ফুলফিল করার চেষ্টা করছি। এক্ষেত্রে পর্যায়ক্রমে এপ্রিলের ১৪, ১৫, ১৬, ১৭ এবং ১৮ তারিখের যাত্রীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
এদিকে, সৌদি এয়ারলাইন্সের ঢাকা অফিস জানিয়েছে, রোববার (১৮ এপ্রিল) থেকে সিডিউল ফ্লাইট চলবে এবং ১৪ থেকে ২১ তারিখে যাদের টিকিট করা ছিল বা আছে, তাদের নতুন করে টিকিট রি-ইস্যু করতে হবে।
এর আগে দেশে ছুটিতে এসে আটকে পড়া সৌদি প্রবাসীরা সৌদি এয়ারলাইন্সের বিশেষ ফ্লাইটের টিকিটের জন্য হোটেল সোনারগাঁওয়ের সামনে বিক্ষোভ করেন। সকাল থেকে তারা হোটেল সোনারগাঁওয়ের সামনে জড়ো হন।
সেখানে উপস্থিত কয়েকজন প্রবাসী জানান, তাদের ভিসার মেয়াদ এবং ছুটির মেয়াদ শেষ হয়ে যাচ্ছে। এমন অবস্থায় ফিরতে না পারলে তাদের চাকরি হারাতে হবে।