চিঠিতে বলা হয়, চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে মন্ত্রণালয় বা বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন স্বায়ত্তশাসিত বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর অনুকূলে পরিচালন বাজেটের আওতায় সাহায্য মঞ্জুরি হিসেবে টাকা বরাদ্দ রয়েছে। এ বরাদ্দের চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড়ের ক্ষেত্রে অর্থ বিভাগ এবং প্রশাসনিক মন্ত্রণালয় বা বিভাগের কোনো সম্মতির দরকার হবে না।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে অর্থ বিভাগের সূত্রগুলো গণমাধ্যমকে জানায়। এই অর্থ স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছাড় হয়েছে বলে গণ্য হবে এবং স্বায়ত্তশাসিত বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ এ অর্থ সরাসরি ব্যবহার করতে পারবে।
কোনো উন্নয়ন প্রকল্পের অর্থ ছাড় করা হয় চার কিস্তিতে। এতে অর্থ বিভাগ ও প্রকল্প–সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক বিভাগের অনুমোদন নেওয়ার বাধ্যবাধকতা ছিল আগে। উদ্দেশ্য ছিল, প্রকল্প ব্যয়ের ক্ষেত্রে অধিক স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা।