রোববার (২৫ এপ্রিল) বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস উপলক্ষে স্বাস্থ্য অধিদফতর আয়োজিত এক সভায় সাংবাদিকদের এই কথা জানান অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক এবিএম খুরশীদ আলম।
তিনি বলেন, ‘ওই ২১ লাখ টিকার একটি অংশ আনবে বেক্সিমকো ফার্মাসিউক্যালস। আরেকটি অংশ পাওয়া যাবে কোভ্যাক্স থেকে। এর মধ্যে বেক্সিমকো আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ২০ লাখ টিকা দিচ্ছে। এ ছাড়া কোভ্যাক্স থেকে ফাইজারের উৎপাদিত এক লাখ টিকা পাওয়া যাবে।’
তিনি আরও বলেন, যেহেতু টিকা শেষ হওয়ার আগেই আমরা পাচ্ছি, সুতরাং কোনো সংকট হবে না। আর গণটিকাদানের প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের কার্যক্রমও আমাদের চলবে।
খুরশীদ আলম বলেন, চীনের উপহারের টিকা নেওয়া হচ্ছে। এটা প্রয়োগের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত দেবে করোনা বিষয়ক জাতীয় পরামর্শক কমিটি। ভারতে করোনার নতুন রূপ শনাক্ত হওয়ায় দেশটির সঙ্গে জরুরি পণ্য পরিবহন ছাড়া সব ধরনের যোগাযোগ বন্ধের প্রস্তাব করা হয়েছে।
তিনি বলেন, দেশে তিনটি ফার্মাসিউটিক্যালসের করোনার টিকা তৈরি সক্ষমতা আছে। সব ধরনের টিকা ব্যবহারের সময় কিছু ক্ষতি হয়। করোনার ক্ষেত্রেও পাঁচ থেকে দশ শতাংশের মতো ক্ষতি হয়ে থাকতে পারে।