সোমবার (২৬ এপ্রিল) সংগঠনটির পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিবৃতিতে এ দাবি করা হয়।
বিবৃতিতে সংগঠনের নেতারা বলেন, করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকারের নেওয়া পদক্ষেপে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পর্যটন খাত। আর পর্যটন খাতে বিনিয়োগকারী মালিকদের আত্মস্বার্থ সর্বস্ব দায়িত্বহীন আচারণে অবর্ণনীয় দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন এই খাতে কর্মরত শ্রমিক-কর্মচারীরা।
নেতারা আরও বলেন, পর্যটন খাতের সঙ্গে যুক্ত কিছু সুযোগ সন্ধানী মালিক গত বছরের মতোই এ বছরেও শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা না দেওয়ার চেষ্টা করছেন। সরকারও লকডাউনে উপার্জনহীন হয়ে পড়া পর্যটন শ্রমিকদের কোনো সহায়তা দেননি। যা পর্যটন খাতে কর্মরত ৪০ লাখ শ্রমিক এবং তাদের ওপর নির্ভরশীল পরিবারের সদস্যসহ প্রায় দেড়কোটি মানুষকে শুধু চরম অনিশ্চয়তা এবং অসহায়ত্বের মধ্যেই ঠেলে দিচ্ছে না, তাদের মধ্যে চরম ক্ষোভেরও জন্ম দিচ্ছে।
নেতারা ২০ রোজার মধ্যে হোটেল-রেস্তোরাসহ পর্যটন খাতের সব শ্রমিক-কর্মচারীদের পূর্ণ ঈদ বোনাস ও বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধের দাবিতে এবং আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংহতি দিবস উদযাপনে ১লা মে সকাল ১০টায় তোপখানা রোডে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে সমাবেশ ও কর্মসূচি পালন করার ঘোষণা দেন।