পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহের অনুমোদন পাওয়া সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন গ্রহণ আগামী ৩০ মে শুরু হবে। এ আবেদন গ্রহণ চলবে ৩ জুন পর্যন্ত। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে কোম্পানিটি গত মার্চ মাসে আইপিও আবেদনের তারিখ নির্ধারণ করেছিল। কিন্তু পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) চাঁদা গ্রহণের এই সময়সূচি মে মাসে নির্ধারণ করেছে।
তথ্য মতে, সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স শেয়ারবাজারে ১ কোটি ৯০ লাখ সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ১৯ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। এ জন্য কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা।
আইপিওর মাধ্যমে সংগ্রহীত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি সরকারি ট্রেজারি বন্ড, ফিক্সড ডিপোজিট, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ও আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
কোম্পানিটির ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরে নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ছাড়া নিট সম্পদ মূল্য ২৫.৪৭ টাকা (কোম্পানিটি কোনো সম্পদ পুনঃমূল্যায়ন করেনি) এবং লাইফ ইন্স্যুরেন্স ফান্ডের পরিমাণ ৯৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট ও অগ্রণী ইক্যুইটি অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।
প্রসঙ্গত, ইলেকট্রনিক সাবসক্রিপশন সিস্টেমের মাধ্যমে কোম্পানিটির সাধারণ শেয়ার চাঁদা গ্রহণ শুরুর দিন থেকে পূর্ববর্তী ৫০ কার্যদিবস শেষে চাঁদা দিতে ইচ্ছুক যোগ্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে স্বীকৃত পেনশন ফান্ড এবং স্বীকৃত প্রভিডেন্ড ফান্ডের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্য ন্যূনতম ৫০ লাখ টাকা এবং অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্যে ন্যূনতম ১ কোটি টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে।
এর আগে কোম্পানিটি গত মার্চ মাসে আইপিও আবেদনের তারিখ নির্ধারণ করেছিল। কিন্তু পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) চাঁদা গ্রহণের এই সময়সূচি মে মাসে নির্ধারণ করেছে।
তথ্য মতে, সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স শেয়ারবাজারে ১ কোটি ৯০ লাখ সাধারণ শেয়ার ছেড়ে ১৯ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। এ জন্য কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা।
আইপিওর মাধ্যমে সংগ্রহীত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি সরকারি ট্রেজারি বন্ড, ফিক্সড ডিপোজিট, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ও আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
কোম্পানিটির ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাব বছরে নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ছাড়া নিট সম্পদ মূল্য ২৫.৪৭ টাকা (কোম্পানিটি কোনো সম্পদ পুনঃমূল্যায়ন করেনি) এবং লাইফ ইন্স্যুরেন্স ফান্ডের পরিমাণ ৯৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকা।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট ও অগ্রণী ইক্যুইটি অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।
প্রসঙ্গত, ইলেকট্রনিক সাবসক্রিপশন সিস্টেমের মাধ্যমে কোম্পানিটির সাধারণ শেয়ার চাঁদা গ্রহণ শুরুর দিন থেকে পূর্ববর্তী ৫০ কার্যদিবস শেষে চাঁদা দিতে ইচ্ছুক যোগ্য বিনিয়োগকারীদের মধ্যে স্বীকৃত পেনশন ফান্ড এবং স্বীকৃত প্রভিডেন্ড ফান্ডের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্য ন্যূনতম ৫০ লাখ টাকা এবং অন্যান্য যোগ্য বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্যে ন্যূনতম ১ কোটি টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে।
