বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে করোনা প্রতিরোধের প্রস্তুতি বিষয় জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালকে এই রোগের চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হচ্ছে। আরও অনেক হাসপাতাল ব্যবহারের জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে। ওইসব হাসপাতালগুলোতে ২ হাজার শয্যার ব্যবস্থা করা যাবে। বড় পরিসরে প্রয়োজন হলে বিশ্ব ইজতেমার ময়দান ব্যবহার করা হবে। সে জন্যই বিশ্ব ইজতেমার জায়গাটি সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, এখন পর্যন্ত ৫ হাজার জনকে কোয়ারেন্টাইনে নেয়া হয়েছে। ফরিদপুর, মাদারীপুর, শিবচর এলাকায় করোনা রোগীর সংখ্যা বেশি। অবস্থার অবনতি হলে এ এলাকাগুলো লকডাউন করা হবে।