কর্মীদের পাঠানো ই-মেইলে সুন্দর পিচাই অফিসে কাজ করার সুফল সম্পর্কে লিখেছেন। তিনি লেখেন, ‘২০ বছরেরও বেশি সময় বিভিন্ন প্রতিকূলতা সামলে নিয়ে আমাদের কর্মীরা অফিসে এসেছেন।’
চলতি বছরের এপ্রিল থেকে অফিস খুলে দিয়েছে গুগল। এ অবস্থায় ‘হোম-অফিস’ ও ‘অফিসে এসে কাজ করা’ উভয় ব্যবস্থা মিলিয়ে সাপ্তাহিক সময়সূচি তৈরির চেষ্টা করে যাচ্ছে গুগল। অফিসে কাজ করলে কর্মীরা কেমন সুবিধা পাবেন সে বিষয়ও ই-মেইলে সুন্দর পিচাই লেখেন। তিনি বলেন, ৬০ শতাংশ কর্মী এখন অফিসে এসে কাজ করতে চান। তিনি একটি কর্মপরিকল্পনা করেছেন যেখানে ৬০ শতাংশ কর্মী অফিসে আসবেন, ২০ শতাংশ নতুন একটি অফিসে যাবেন এবং বাকি ২০ শতাংশ ঘরে বসেই কাজ করবেন।
উল্লেখ্য, করোনা মহামারির শুরু হলে গুগল প্রথমবারের মতো কর্মীদের ঘরে বসে কাজ করার কার্যক্রম শুরু করে। এরপর বিশ্বের বিভিন্ন কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান ‘হোম-অফিস’ কার্যক্রম শুরু করে। এর মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম টুইটার ও ফেসবুকও রয়েছে। টুইটার বলেছে, তাদের কর্মীরা সারা জীবন ঘরে বসে কাজ করার সুযোগ পাবেন। অন্যদিকে ফেসবুক বলেছে, লকডাউন শিথিল হলেও কর্মীরা ঘরে বসে কাজ করার সুযোগ পাবেন।