রোববার (১৬ মে) গণমাধ্যমে এই তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন।
তিনি বলেন, ঈদের আগে সরকার ১৬ মে পর্যন্ত লকডাউন বা বিধি-নিষেধের সময় নির্ধারণ করেছিল। কিন্তু এখন নতুন করে আরও সময় বাড়ানো হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আপাতত দোকান খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে না। বন্ধ থাকবে। তবে, সরকারের সঙ্গে পরিস্থিতি বিবেচনায় পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
জানা গেছে, করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ এবং ভারতীয় ভ্যারিয়েন্টের কারণে চলমান লকডাউন বা বিধি-নিষেধ আরও এক সপ্তাহ বাড়ানোর প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করবে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
এদিকে, লকডাউনের মধ্যেও এবছর দোকানপাট-শপিংমল খোলা ছিল। রমজান মাস ও ঈদকেন্দ্রীক বিক্রি কেমন হয়েছে-এ প্রশ্নে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক এই সহ-সভাপতি বলেন, বিক্রি ভালো হয়নি। রোজার শেষের দিকে কিছুটা বেড়েছিল। তবে কি পরিমাণ বিক্রি হয়েছে সেই হিসাব এখনো পাইনি। শপিংমল এবং মার্কেট কমিটির পক্ষ থেকে এই তথ্য এখনো আসেনি। এজন্য আরও চার থেকে পাঁচদিন সময় লাগতে পারে। দোকন বন্ধ থাকলে তা আরও বেশি সময় লাগবে।