বুধবার (২৬ মে) দুপুরে সচিবালয়ে সার্বিক ঘূর্ণিঝড় পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান এ কথা জানান। ভোলার লালমোহন উপজেলায় গাছ চাপা পড়ে একজন মারা গেছেন বলেও জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।
তিনি জানান, সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত উপজেলাগুলোর মধ্যে রয়েছে- শ্যামনগর, আশাশুনি, কয়রা, দাকোপ, পাইকগাছা, শরণখোলা, মোংলা, মোরেলগঞ্জ, মঠবাড়িয়া, বরগুনা সদর, পাথরঘাটা, আমতলী, পটুয়াখালী সদর, গলাচিপা, রাঙ্গাবালী, দশমিনা, মির্জাগঞ্জ, কলাপাড়া, চরফ্যাশন, মনপুরা, তজুমদ্দিন, দৌলতখান, বোরহানউদ্দিন, ভোলা সদর, হাতিয়া, রামগতি ও কমলনগর।
এদিকে মোরেলগঞ্জ উপজেলার সন্যাসী গ্রামের বাসিন্দা মো. রিদয় হাওলাদার জানান, এই উপজেলার অধিকাংশ গ্রাম জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে। ছোট বড় প্রচুর পুকুরের মাছ পানিতে ভেসে গেছে।যার ফলে ক্ষুদ্র মাছ চাষিরা দুশ্চিন্তায় রয়েছে। এছাড়া কিছু এলাকায় লবণাক্ত পানি ঢুকে পড়ায় খাবার পানির অভাব দেখা দিয়েছে।