ফেসবুক শেয়ার করা তথ্য যাচাইয়ের জন্য সহযোগী প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভর করে। এমন সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলো যদি কোনো কনটেন্ট বা বিষয়বস্তু মিথ্যা বা ভুয়া হিসেবে চিহ্নিত করে, আর ওই কনটেন্ট যদি কোনো অ্যাকাউন্ট থেকে বারবার শেয়ার করা হয়, তবেই ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছে মার্ক জাকারবার্গের প্রতিষ্ঠান।
শাস্তি হিসেবে ওই ব্যবহারকারীর পরবর্তী সব পোস্ট অন্য ব্যবহারকারীর নিউজফিডে কম দেখাবে ফেসবুক।
ফ্যাক্ট চেকিং সহযোগীরা কোনো কনটেন্ট যদি ‘ভুয়া তথ্য’ হিসেবে শনাক্ত করে, তবে ওই পোস্টগুলোতে রিঅ্যাকশন দেওয়ার আগে ব্যবহারকারীদের জানানোর সম্ভাব্য উপায় নিয়েও ফেসবুক কাজ করছে বলে জানিয়েছে।
করোনাকালে ফেসবুক, টুইটারসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুয়া তথ্য বেশি করে ছড়ানো হচ্ছে। এক বিবৃতিতে ফেসবুক বলেছে, ‘আমাদের অ্যাপে ব্যবহারকারীদের কাছে যেন ভুল তথ্য কম পৌঁছায়, তা নিশ্চিতে কাজ করছি আমরা। সেটা করোনাভাইরাস, টিকা, জলবায়ু পরিবর্তন, নির্বাচন কিংবা অন্য যেকোনো বিষয়ে ভুল বা বিভ্রান্তিকর তথ্য হোক না কেন।’
চলতি বছরের শুরুর দিকে ফেসবুক বলেছিল, গত বছরের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে তারা ১৩০ কোটি ভুয়া অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলেছে।