বুধবার (২ জুন) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
জাতিসংঘের এই প্রতিনিধি বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার ভাসানচরে গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ করেছে। কক্সবাজারের সঙ্গে তুলনা করলে ভাসানচরে বসাবাসের সুযোগ-সুবিধা অনেক ভালো।’
তিনি আরও বলেন, ‘সরকার ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এখন নিশ্চিত করতে হবে যে রোহিঙ্গারা যেন ভাসানচরে সম্মানের সঙ্গে থাকতে পারে।’
গত ৩১ মে রাউফ ও জাতিসংঘের সুরক্ষা বিষয়ক সহকারী হাইকমিশনার গিলিয়ান ট্রিগস ভাসানচর পরিদর্শন করেন।
মিয়ানমারে হত্যা ও নির্যাতনের মুখে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় প্রায় ৭ লাখ রোহিঙ্গা। এর আগে আসে আরও কয়েক লাখ। বর্তমানে উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি আশ্রয় শিবিরে নিবন্ধিত রোহিঙ্গার সংখ্যা সাড়ে ১১ লাখ।
তাদের মধ্য থেকে ১ লাখ রোহিঙ্গাকে ভাসানচর নেয়ার উদ্যোগ চলছে। গত বছরের ডিসেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ২০ হাজারের মতো রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে স্থানান্তর করা হয়েছে।