প্রসঙ্গত, শুক্রবার (১১ জুন) মিরপুরে আবাহনীর বিপক্ষে ম্যাচে মুশফিককে এলবিডব্লু না দেওয়ায় লাথি দিয়ে স্ট্যাম্প ভাঙা কিংবা বৃষ্টির আগেই আম্পায়ারের খেলা বন্ধের সিদ্ধান্তে স্ট্যাম্প উপড়ে ফেলা, সবই হয়েছে আবাহনী-মোহামেডান ম্যাচে। শুধু তাই নয় বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক ও আবাহনী কোচ খালেদ মাহমুদ সুজনের সঙ্গেও বাদানুবাদে জড়িয়েছেন সাকিব। যদিও পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পুরো ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন তিনি।
ওই ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পার না হতেই প্রিমিয়ার ক্রিকেট লিগ নিয়ন্ত্রক কমিটি সিসিডিএমের (ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিশ) পক্ষ থেকে চার ম্যাচের নিষেধাজ্ঞার শাস্তি আরোপ করা হলো বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডারের ওপর।
এদিকে, শুক্রবারের ঘটনার পরই সাকিবের এমন অস্বাভাবিক আচরণের বিষয়টি খতিয়ে দেখেছে ঢাকার ক্লাব ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা সিসিডিএম। ম্যাচের দুই আম্পায়ার ইমরান পারভেজ ও মাহফুজুর রহমান এবং ম্যাচ রেফারি মোরশেদুল আলমকে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছিল।
ম্যাচ শেষে বিসিবি পরিচালক ও সিসিডিএম প্রধান কাজী ইনাম বলেছেন, ক্রিকেট এমন একটি খেলা, যেখানে উত্তপ্ত একটি মুহূর্ত এসে যেতে পারে। কিন্তু আমরা আশা করি, সবসময় খেলোয়াড় তাদের মেজাজ ধরে রাখবে। যাই হোক, এটা স্বীকৃত ম্যাচ, এখানে নিয়ম আছে।