সূত্র মতে, পাওয়ার প্লান্ট ৫টির মধ্যে রয়েছে- ডাচ বাংলা পাওয়ার অ্যান্ড এসোসিয়েটস, ওরিয়ন ফার্মার সাবসিডিয়ারি ওরিয়ন পাওয়ার মেঘনাঘাট, সামিট পাওয়ারের সাবসিডিয়ারি সামিট নারায়নগঞ্জ পাওয়ার এবং খান জাহান আলী পাওয়ার কোম্পানি ও খুলনা পাওয়ারের কেপিসিএল ইউনিট-২।
এ বিষয়ে অনুমোদনের জন্য গত ২৫ মে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে বিপিডিবি।
এর আগে গত ১১ মার্চ বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি প্রস্তাব দিয়েছিল, বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো বাড়ানোর ক্ষমতার চার্জ থেকে ব্যয় কমানোর জন্য ২০২৪ সালের মধ্যে দ্রুত ভাড়া কেন্দ্রের মেয়াদ বাড়ানো উচিত নয়।
পাওয়ার প্লান্টগুলোর মধ্যে ডাচ বাংলা পাওয়ারের বর্তমান মেয়াদ শেষ হবে জুলাই মাসে। বাকি ৪টির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এর আগে গত ১ জুন বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভোলপমেন্ট বোর্ড (বিপিডিবি) খুলনা পাওয়ারের ২ পাওয়ার প্লান্ট বন্ধ করে দিতে বলে।
এই বন্ধ হওয়ার কারনে তালিকাভুক্ত ৩ কোম্পানিই চুক্তি নবায়নের চেষ্টা করে আসছিল। এরমধ্যে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার জন্য বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনও এগিয়ে আসে।
বিএসইসির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন পিপিএর মেয়াদ শেষ হওয়ায় বেশ কয়েকটি তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ কোম্পানির ভবিষ্যত নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
পিপিএর মেয়াদ বাড়ানোর কোনও সম্ভাবনা আছে কিনা তা জানতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) গত ১৫ এপ্রিল বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে একটি চিঠি পাঠিয়েছে।
চিঠিতে বিএসইসি ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড, পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেড এবং তাদের বিনিয়োগকারীদের শেয়ারহোল্ডিংসহ দশ কোম্পানির নাম উল্লেখ করেছেন।