পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ক ফাইভ-জি স্মার্টফোন দেশের বাজারে আনতে একসঙ্গে কাজ করবে ইভ্যালি ও রিয়েলমি।
কৌশলগত অংশীদার হিসেবে দেশে ফাইভ-জি’র প্রসার ঘটাতে গ্রাহকদের জন্য দেশীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালি এবং বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি একসঙ্গে সুলভমূল্যে ফাইভ-জি স্মার্টফোন নিয়ে আসবে বলে ইভ্যালি’র পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এ উপলক্ষে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন এবং রিয়েলমির ব্যবস্থাপনা পরিচালক টিম শাও নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিত্যদিনের অনুষঙ্গ ফাইভ-জি স্মার্টফোন হবে বাংলাদেশের সবার জন্য-এই মূলমন্ত্রকে সামনে রেখে একযোগে কাজ করবে তরুণদের পছন্দের স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি এবং ইভ্যালি।
ইতোমধ্যে ক্যানালিসের প্রতিবেদন অনুসারে, রিয়েলমি দেশের শীর্ষ তিন মোবাইল ব্র্যান্ডের একটিতে পরিণত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের বাজারে সুলভমূল্যে ফাইভ-জি স্মার্টফোন নিয়ে আসার লক্ষ্যে সম্প্রতি ইভ্যালি কার্যালয়ে রিয়েলমি এবং ইভ্যালির মধ্যে কৌশলগত সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।
চুক্তি স্বাক্ষর উপলক্ষে ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেল বলেন, ইভ্যালি এবং রিয়েলমি একত্রে একে অপরকে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশে ফাইভ-জি এর বিস্তার ও পরিধি বাড়ানোর জন্য। এজন্য সবচেয়ে বেশি যেটি জরুরি সেটি হচ্ছে ফাইভ-জি সমর্থিত স্মার্টফোনের দাম গ্রাহকদের নাগালে নিয়ে আসা। এই কাজটিই করবে ইভ্যালি ও রিয়েলমি।
অন্যদিকে এই অংশীদারিত্ব ও সমঝোতা চুক্তি নিয়ে রিয়েলমির ব্যবস্থাপনা পরিচালক টিম শাও বলেন, আগামী দুই বছরের মধ্যে রিয়েলমি যেসব স্মার্টফোন নিয়ে আসবে, তার মধ্যে ৭০ শতাংশই হবে ফাইভ-জি স্মার্টফোন। আর প্রযুক্তিকরণের এই অগ্রগতিতে নেতৃত্ব দেবে রিয়েলমি। রিয়েলমি স্থানীয় বাজারে ফাইভ-জি স্মার্টফোনের অগ্রদূত হিসেবে কাজ করবে।
তিনি আরও বলেন, এই লক্ষ্য অর্জনে সহযোগী হিসেবে ইভ্যালির সঙ্গে একযোগে কাজ করব আমরা। রিয়েলমির ফাইভ-জি স্মার্টফোন হবে ট্রেন্ডি, ফ্যাশনেবল এবং দুর্দান্ত স্পেসিফিকেশন সম্বলিত। আমরা নিয়ে আসব প্রতিটি প্রাইসরেঞ্জে সবার জন্য ফাইভ-জি রিয়েলমি স্মার্টফোন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ইভ্যালির চিফ মার্কেটিং অফিসার আরিফ আর হোসেন, চিফ অপারেটিং অফিসার এইচ এম তারিকুল কামরুলসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
রিয়েলমি ২১টি দেশে ১৪টি মডেলের ফাইভ-জি ডিভাইস উন্মোচন করেছে। সম্প্রতি রিয়েলমি, জিএসএম, কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চ এবং কোয়ালকমের সহযোগিতায় বিশ্বব্যাপী ফাইভ-জি শীর্ষক সম্মেলনের আয়োজন করেছে। রিয়েলমি আগামী তিন বছরের মধ্যে ১০ কোটি তরুণ গ্রাহকদের জন্য ফাইভ-জি স্মার্টফোন নিয়ে আসবে।
এ লক্ষ্যে রিয়েলমি বিশ্বজুড়ে সাতটি গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্র স্থাপনের কাজ করছে। একইসঙ্গে বিশ্বজুড়ে ফাইভ-জি প্রযুক্তির প্রসারে ২০২১ সালে এই প্রযুক্তির গবেষণা ও পণ্যের উন্নয়নের ৩০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনাও রয়েছে রিয়েলমির।
কৌশলগত অংশীদার হিসেবে দেশে ফাইভ-জি’র প্রসার ঘটাতে গ্রাহকদের জন্য দেশীয় ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস ইভ্যালি এবং বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি একসঙ্গে সুলভমূল্যে ফাইভ-জি স্মার্টফোন নিয়ে আসবে বলে ইভ্যালি’র পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এ উপলক্ষে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিন এবং রিয়েলমির ব্যবস্থাপনা পরিচালক টিম শাও নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নিত্যদিনের অনুষঙ্গ ফাইভ-জি স্মার্টফোন হবে বাংলাদেশের সবার জন্য-এই মূলমন্ত্রকে সামনে রেখে একযোগে কাজ করবে তরুণদের পছন্দের স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি এবং ইভ্যালি।
ইতোমধ্যে ক্যানালিসের প্রতিবেদন অনুসারে, রিয়েলমি দেশের শীর্ষ তিন মোবাইল ব্র্যান্ডের একটিতে পরিণত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের বাজারে সুলভমূল্যে ফাইভ-জি স্মার্টফোন নিয়ে আসার লক্ষ্যে সম্প্রতি ইভ্যালি কার্যালয়ে রিয়েলমি এবং ইভ্যালির মধ্যে কৌশলগত সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে।
চুক্তি স্বাক্ষর উপলক্ষে ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ রাসেল বলেন, ইভ্যালি এবং রিয়েলমি একত্রে একে অপরকে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশে ফাইভ-জি এর বিস্তার ও পরিধি বাড়ানোর জন্য। এজন্য সবচেয়ে বেশি যেটি জরুরি সেটি হচ্ছে ফাইভ-জি সমর্থিত স্মার্টফোনের দাম গ্রাহকদের নাগালে নিয়ে আসা। এই কাজটিই করবে ইভ্যালি ও রিয়েলমি।
অন্যদিকে এই অংশীদারিত্ব ও সমঝোতা চুক্তি নিয়ে রিয়েলমির ব্যবস্থাপনা পরিচালক টিম শাও বলেন, আগামী দুই বছরের মধ্যে রিয়েলমি যেসব স্মার্টফোন নিয়ে আসবে, তার মধ্যে ৭০ শতাংশই হবে ফাইভ-জি স্মার্টফোন। আর প্রযুক্তিকরণের এই অগ্রগতিতে নেতৃত্ব দেবে রিয়েলমি। রিয়েলমি স্থানীয় বাজারে ফাইভ-জি স্মার্টফোনের অগ্রদূত হিসেবে কাজ করবে।
তিনি আরও বলেন, এই লক্ষ্য অর্জনে সহযোগী হিসেবে ইভ্যালির সঙ্গে একযোগে কাজ করব আমরা। রিয়েলমির ফাইভ-জি স্মার্টফোন হবে ট্রেন্ডি, ফ্যাশনেবল এবং দুর্দান্ত স্পেসিফিকেশন সম্বলিত। আমরা নিয়ে আসব প্রতিটি প্রাইসরেঞ্জে সবার জন্য ফাইভ-জি রিয়েলমি স্মার্টফোন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ইভ্যালির চিফ মার্কেটিং অফিসার আরিফ আর হোসেন, চিফ অপারেটিং অফিসার এইচ এম তারিকুল কামরুলসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
রিয়েলমি ২১টি দেশে ১৪টি মডেলের ফাইভ-জি ডিভাইস উন্মোচন করেছে। সম্প্রতি রিয়েলমি, জিএসএম, কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চ এবং কোয়ালকমের সহযোগিতায় বিশ্বব্যাপী ফাইভ-জি শীর্ষক সম্মেলনের আয়োজন করেছে। রিয়েলমি আগামী তিন বছরের মধ্যে ১০ কোটি তরুণ গ্রাহকদের জন্য ফাইভ-জি স্মার্টফোন নিয়ে আসবে।
এ লক্ষ্যে রিয়েলমি বিশ্বজুড়ে সাতটি গবেষণা ও উন্নয়ন কেন্দ্র স্থাপনের কাজ করছে। একইসঙ্গে বিশ্বজুড়ে ফাইভ-জি প্রযুক্তির প্রসারে ২০২১ সালে এই প্রযুক্তির গবেষণা ও পণ্যের উন্নয়নের ৩০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনাও রয়েছে রিয়েলমির।
