বুধবার (২৩ জুন) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল সভায় ক্রয় প্রস্তাবগুলো অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় কমিটির সদস্য, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সচিব, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন। সভা শেষে অর্থমন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. সামসুল আরেফিন।
সভা শেষে অর্থমন্ত্রী বলেন, অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ১৮তম এবং সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ২২তম সভা হয়েছে। অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির অনুমোদনের জন্য ১টি এবং ক্রয় কমিটির অনুমোদনের জন্য ১৬টি প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। ক্রয় কমিটির প্রস্তাবগুলোর মধ্যে বিদ্যুৎ বিভাগের ১০টি, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের ২টি, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের ১টি, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ১টি, জননিরাপত্তা বিভাগের ১টি এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের ১টি প্রস্তাব ছিল। ক্রয় কমিটির অনুমোদিত ১৫টি প্রস্তাবে মোট অর্থের পরিমাণ ১,০৩৯ কোটি ৩৯ লাখ ৩২ হাজার ৮৬৮ টাকা।
তিনি বলেন, মোট অর্থায়নের মধ্যে জিওবি থেকে ব্যয় হবে ৬৩৫ কোটি ৫৩ লাখ ৭৯ হাজার ৩৩২ টাকা এবং বিশ্বব্যাংক, এডিবি, এএফডি, ইআইবি এবং ডানিডা হতে ঋণ ৪০৩ কোটি ৮৫ লাখ ৫৩ হাজার ৫৩৬ টাকা। অনুমোদিত প্রস্তাবগুলোর বিস্তারিত তথ্য জানাবেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব।
অতিরিক্ত সচিব বলেন, ঢাকা ওয়াসার ‘সায়েদাবাদ পানি শোধনাগার প্রকল্প (ফেজ-৩)’ এর কম্পোনেন্ট-১ এবং ৩ এর বাস্তবায়নে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সর্বনিম্ন দরদাতা যৌথভাবে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছেল। ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৫৯ কোটি ৪৫ লাখ ৩৮ হাজার ৭১০ টাকা। কিন্তু পরবর্তী সময়ে তারা কাজ করতে অসম্মতি জানালে দরপত্রে ২য় স্থান অর্জনকারী দরদাতা প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে (১) মুট ম্যাকডোনাল্ড লিমিটেড (২) ইউরো কনসালট্যান্ট মুট ম্যাকডোনাল্ড আরটেলিয়া সুইকো ডেনমার্ক, (৩)অ্যাকুয়া কনসালট্যান্টস অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস লিমিটেড (৪) অ্যাসোসিয়েটস ফর ডেভেলপমেন্ট সার্ভিসেস লিমিটেডকে ১৬৯ কোটি ৩৫ লাখ ৫০ হাজার ৭৬৯ টাকায় পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিয়োগের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।
তিনি বলেন, সভায় ‘র্যাব এর কারিগরি ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ’ প্রকল্পের আওতায় ‘জিএসএম ইউএমটিএস ভেহিকুলার অ্যাকটিভ সাপোর্ট সিস্টেম ক্রয়ের জন্য উন্মুক্ত পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে ৩টি দরপত্র জমা পড়ে। তার মধ্যে ১টি রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশকৃত একমাত্র রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান থার্টিসিকস্টি টেকনোলজিস সর্বনিম্ন দরদাতা নির্বাচিত হয়। স্থানীয় প্রিন্সিপাল প্যানমার্ক ইমপেক্স প্রাইভেট লিমিটেড মাধ্যমে ডেলহাটি লিমিটেডের এই পণ্যটি সরবরাহ করবে। এতে ব্যয় হবে ২৯ কোটি ৬৪ লাখ ৩৯ হাজার ৬০০ টাকা। কমিটি ক্রয় প্রস্তাবটিতে অনুমোদন দিয়েছে। প্রস্তাবিত প্রযুক্তিট ক্রয় করা হলে তা ব্যবহার কওে সন্ত্রাসী ও জঙ্গিদের মোবাইল ট্র্যাকের মাধ্যমে তাদের অবস্থান নিশ্চিত করা এবং তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব হবে।
অতিরিক্ত সচিব বলেন, সভায় ২৭/০৬/২০১৮ তারিখের সিসিজিপি সভার অনুমোদনক্রমে ‘রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য সিগন্যালিংসহ রেল লাইন সংস্কার ও নির্মাণ’ প্রকল্পের প্যাকেজ নং-ডব্লিউডি -১ এর পূর্ত কাজ যৌথভাবে (১) জিপিটি (২)এসইলি এবং সিসিসিএল কে ২৯৭ কোটি ৫৫ লাখ ৭৪ হাজার ৫০০ টাকায় নিয়োগ দেওয়া হয়। মাঠ পর্যায়ে
কাজ শুরু করার পর কিছু আইটেমের কম-বেশি এবং কিছু নতুন কাজ যুক্ত হওয়ায় মূল চুক্তিমূল্য থেকে ভেরিয়েশন বাবদ ব্যয় ১ কোটি ৭১ লক্ষ ৫৮ হাজার ৩৯৮ টাকা কমিয়ে সংশোধিত ২৯৫ কোটি ৮৪ লক্ষ ১৬ হাজার ১০১ টাকার ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।
তিনি বলেন,২০২০-২১ অর্থ বছরে খাদ্যশস্যের নিরাপত্তা মজুদ সুসংহত করার লক্ষ্যে ৫০ হাজার মে.টন নন-বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির একটি প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এজন্য আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে দরপত্র আহবান করা হলে ৫টি দরপত্র জমা পড়ে যার সবগুলি রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশকৃত রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান মেসার্স ভাগাদিয়া ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড,ইন্ডিয়ার কাছ থেকে প্রতি মেট্রিক টন ৩৯৯.৯০ মা.ডলার হিসেবে সর্বমোট ১ কোটি ৯৯ লাখ ৯৫ হাজার মার্কিন ডলার সমপরিমাণ বাংলাদেশি মুদ্রায় ব্যয় হবে ১৬৯ কোটি ৫৫ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।
সামসুল আরেফিন বলেন, সিসিজিপি সভার অনুমোদনক্রমে ‘যশোর-বেনাপোল জাতীয় মহাসড়ক যথাযথ মানে ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ’ প্রকল্পের প্যাকেজ নং-ডব্লিউপি-০১ এর পূর্ত কাজ ক্রয়ে যৌথভাবে (১) তমা কন্সট্রাকশন লিমিটেড এবং (২) মোজাহার এন্টারপ্রাইজকে ১২৯ কোটি ১৭ লাখ ২৫ হাজার ৬৯৭ টাকায় নিয়োগ দেওয়া হয়। সে অনুসারে কাজ শুরু করা হয় হলে সড়কের বিভিন্ন চেইনেজে অতিরিক্ত কাজ যুক্ত হওয়ায় ভেরিয়েশন বাবদ অতিরিক্ত ১২ কোটি ৭৪ লাখ ৪৬ হাজার ১৩৭ টাকার ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।
তিনি বলেন,সিসিজিপি সভার অনুমোদনক্রমে ‘যশোর-বেনাপোল জাতীয় মহাসড়ক যথাযথ মানে ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ’ প্রকল্পের প্যাকেজ নং-ডব্লিউপি-০২ এর পূর্ত কাজ ক্রয়ে যৌথভাবে (১) তাহের ব্রাদার্স লিমিটেড (২ মোজাহার এন্টারপ্রাইজ প্রাইভেট লিমিটেডকে ১৩৭ কোটি ২৬ লক্ষ ১৮ হাজার ১৭ টাকায় নিয়োগ দেওয়া হয়। সে অনুসারে কাজ শুরু করার পর সড়কের বিভিন্ন চেইনেজে কিছু আইটেমের কম-বেশি এবং কিছু নন-টেন্ডার আইটেম যুক্ত হওয়ায় মূল চুক্তিমূল্য থেকে ভেরিয়েশন বাবদ ব্যয় ৯ কোটি ৫১ লক্ষ ১৬ হাজার ৫২৩ টাকা কমিয়ে সংশোধিত ১২৭ কোটি ৭৫ লক্ষ ১ হাজার ৪৯৪ টাকার ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।
অতিরিক্ত সচিব বলেন, ‘সৌর বিদ্যুৎ চালিত পাম্পের মাধ্যমে কৃষি সেচ’ প্রকল্পের প্যাকেজ নং-এসপিআইপি-ডব্লিউ-৩ এর আওতায় নওগাঁ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ এর অধীন টার্ন-কী পদ্ধতিতে ৩৫৫ সেট সৌর বিদ্যুৎ চালিত সেচ পাম্প স্থাপনের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত পদ্ধতিতে (এক ধাপ দুই খাম) দরপত্র আহবান করা হলে ৬টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র দাখিল করে। তার মধ্যে ৪টি প্রতিষ্ঠান রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশকৃত রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে (১) বেঙ্গল সোলার, (২) পাওয়ার ইউটিলিটি বাংলাদেশ লিমিটেড এবং (৩) আরএএসিএইচ সোলার, জার্মানির প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ব্যয় হবে ৪০ কোটি ৯৭ লাখ ৪১ হাজার ৬৯১ টাকা।
সভায় ‘সৌর বিদ্যুৎ চালিত পাম্পের মাধ্যমে কৃষি সেচ’ প্রকল্পের প্যাকেজ নং-এসপিআইপি-ডব্লিউ-৪ এর আওতায় দিনাজপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর অধীন টার্ন-কী পদ্ধতিতে ৩৪৫ সেট সৌর বিদ্যুৎ চালিত সেচ পাম্প স্থাপনের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত পদ্ধতিতে (এক ধাপ দুই খাম) দরপত্র আহ্বান করা হলে ৬টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র দাখিল করে। তার মধ্যে ৩টি প্রতিষ্ঠান রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসির সুপারিশ করা রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে (১) বেঙ্গল সোলার, (২) পাওয়ার ইউটিলিটি বাংলাদেশ লিমিটেড এবং (৩) আরএএসিএইচ সোলার, জার্মানির কাছ থেকে ৪০ কোটি ৫৯ লাখ ৪ হাজার ১৪৩ টাকায় ৩৪৫ সেট সৌর বিদ্যুৎ চালিত সেচ পাম্প স্থাপন কাজ ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি বলে তিনি জানান।
তিনি বলেন, ‘সৌর বিদ্যুৎ চালিত পাম্পের মাধ্যমে কৃষি সেচ’ প্রকল্পের প্যাকেজ নং-এসপিআইপি-ডব্লিউ-৫ এর আওতায় ঠাকুরগাঁও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীন ৩৪৫ সেট সৌর বিদ্যুৎ চালিত সেচ পাম্প স্থাপনের জন্য আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত পদ্ধতিতে (এক ধাপ দুই খাম) দরপত্র আহ্বান করা হলে ৭টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র দাখিল করে। তার মধ্যে ৪টি প্রতিষ্ঠান রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশকৃত রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে (১) বেঙ্গল সোলার, (২) পাওয়ার ইউটিলিটি বাংলাদেশ লিমিটেড এবং (৩) আরএএসিএইচ সোলার, জার্মানির কাছ থেকে ৪০ কোটি ৩৫ লাখ ৭৬ হাজার ৯৯৫ টাকার ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।
সভায়, ‘সৌর বিদ্যুৎ চালিত পাম্পের মাধ্যমে কৃষি সেচ’ প্রকল্পের প্যাকেজ নং-এসপিআইপি-ডব্লিউ-৬ এর আওতায় গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, কুমিল্লা এবং ফেনী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির অধীন টার্ন-কী পদ্ধতিতে ২৫০ সেট সৌর বিদ্যুৎ চালিত সেচ পাম্প স্থাপনের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত পদ্ধতিতে (এক ধাপ দুই খাম) দরপত্র আহ্বান করা হলে ৮টি প্রতিষ্ঠান দরপত্র দাখিল করে। তার মধ্যে ৫টি প্রতিষ্ঠান রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশকৃত রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে (১ বেঙ্গল সোলার, (২) পাওয়ার ইউটিলিটি বাংলাদেশ লিমিটেড এবং (৩) আরএএসিএইচ সোলার, জার্মানির থেকে ৩৪ কোটি ৯৬ লাখ ৭১ হাজার ৩৬৫ টাকার ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।
সামসুল আরেফিন বলেন, ২০১৬ সালের ৩১ আগস্ট সিসিজিপি সভার অনুমোদনক্রমে ‘পল্লী বিদ্যুৎ বিতরণ সিস্টেমের ক্ষমতাবর্ধন (ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ) সংশোধিত প্রকল্পের লট নম্বর ইউআরইডিএস-ডব্লিউ-০১এ-০০১ এর আওতায় ২৮টি সাব-স্টেশন ও ব্রেকারসহ ১২টি ফিডার বে’র নির্মাণ কাজ ক্রয়ে মেসার্স এনার্জিপ্যাক ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডকে ২২৪ কোটি ৯৩ লাখ ৪৭ হাজার ৮৫২ টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে প্রকল্পের কাজ বেড়ে যাওয়ায় ভেরিয়েশন বাবদ অতিরিক্ত ১৫ কোটি ৮৭ লাখ ৭ হাজার ২৫ টাকার ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।
তিনি জানান, সিসিজিপি সভার অনুমোদনক্রমে ‘পল্লী বিদ্যুৎ বিতরণ সিস্টেমের ক্ষমতাবর্ধণ (ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ) সংশোধিত প্রকল্পের লট নং ইউআরইডিএস-ডব্লিউ-০১এ-০০২ এর আওতায় ১৮টি উপকেন্দ্র ও ৩টি বে-সম্প্রসারণ কেন্দ্র এর নির্মাণ কাজ ক্রয়ে মেসার্স এনার্জিপ্যাক লিমিটেডকে ১২৩ কোটি ৫২ লাখ ৬০ হাজার ১৫০ টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়। পরবর্তীতে প্রকল্পের বেড়ে যাওয়ায় ভেরিয়েশন বাবদ অতিরিক্ত ৯ কোটি ২৮ লাখ ১৩ হাজার ৮৬৪ টাকার ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।
অতিরিক্ত সচিব বলেন, সিসিজিপি সভার অনুমোদনক্রমে ‘পল্লী বিদ্যুৎ বিতরণ সিস্টেমের ক্ষমতাবর্ধণ (ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ) সংশোধিত প্রকল্পের লট নং-ইউআরইডিএস-ডব্লিউ-০১এ-০০৪ এর আওতায় ১৮টি উপকেন্দ্র ও ৫টি বে-সম্প্রসারণ নির্মাণ কাজ ক্রয়ে মেসার্স এনার্জিপ্যাককে ১৩০ কোটি ৬৪ লাখ ৯৭ হাজার ১০০ টাকায় অনুমোদন দেওয়া হয়। পরবর্তীতে প্রকল্পের কাজ বৃদ্ধি পাওয়ায় ভেরিয়েশন বাবদ অতিরিক্ত ১৩ কোটি ৩৪ লক্ষ ৫৩ হাজার ৬৩৩ টাকার ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।
সভায় ‘পল্লী বিদ্যুৎ বিতরণ সিস্টেমের ক্ষমতাবর্ধন (ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ) সংশোধিত প্রকল্পের লট নং ইউআরইডিএস-ডব্লিউ-০১বি-০০৫ এর আওতায় ১৯টি উপকেন্দ্রের নির্মাণকাজ ক্রয়ে মেসার্স সিমেন্স লিমিটেড, ইন্ডিয়া এবং সিমেন্স বাংলাদেশ লিমিটেডকে ১১৯ কোটি ৯৫ লাখ ৩৩ হাজার ৮১৯ টাকায় অনুমোদন দেওয়া হয়। পরবর্তীতে প্রকল্পের কাজ বৃদ্ধি পাওয়ায় ভেরিয়েশন বাবদ অতিরিক্ত ৬ কোটি ৭২ লাখ ৩৫ হাজার ৯৪৯ টাকার ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।