আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের বন্ড ইস্যুর প্রস্তাবে পরিবর্তন

আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের বন্ড ইস্যুর প্রস্তাবে পরিবর্তন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড তার বে-মেয়াদী বন্ড (পারপেচ্যুয়াল বন্ড) ইস্যুর প্রস্তাবে পরিবর্তন এনেছে। ব্যাংকটি প্রস্তাবিত ৫০০ কোটি টাকার বন্ডের সব ইউনিট/লট প্রাইভেট প্লেসমেন্টে বিক্রি না করে এর একটি অংশ প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের মাধ্যমে পুঁজিবাজারে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রি করবে। ব্যাংক সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

এর আগে গত ৩০ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে ব্যাংকটি পারপেচুয়াল বন্ড ছেড়ে ৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। ওই সিদ্ধান্ত অনুসারে, প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে সব ইউনিট/লট বরাদ্ধ দেওয়ার কথা ছিল।

সূত্র মতে, ব্যাংকটি প্রস্তাবিত বন্ডের ৯০ শতাংশ তথা ৪৫০ কোটি টাকার লট প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে বরাদ্দ দেবে। বাকী ১০ শতাংশ তথা ৫০ কোটি টাকার ইউনিট/লট প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের মাধ্যমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রি করবে।

উল্লেখ, গত ২৩ মে, ২০২১ তারিখে জারি করা পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এর নির্দেশনা অনুসারে, প্রত্যেক ব্যাংকের বে-মেয়াদি বন্ডকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হতে হবে। আর বন্ডের মোট আকারের ন্যুনতম ১০ শতাংশ পাবলিক অফারের মাধ্যমে বরাদ্দ দিতে হবে। ওই নির্দেশনার প্রেক্ষিতে আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের বন্ড ইস্যুর প্রস্তাবে পরিবর্তন আনা হয়েছে।

বন্ড ইস্যুর বিষয়টি আগামী ৯ আগস্ট অনুষ্ঠেয় ব্যাংকের ২৬তম বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) আলোচ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

বন্ডের মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ঝুঁকিভিত্তিক মূলধন পর্যাপ্ততা (Risk Based Capital Adequacy) নিশ্চিতে ব্যবহৃত হবে। ব্যাসেল-৩ এর আওতায় টিয়ার-১ অতিরিক্ত মূলধন হিসেবে কাজ করবে এই তহবিল।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

ফু-ওয়াং সিরামিকের লভ্যাংশ অনুমোদন
এক বছরে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২০ হাজার কোটি টাকা
ডিএসইতে মোবাইল গ্রাহক-লেনদেন দুটোই কমেছে
বছরজুড়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে ৯ কোম্পানি
পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ
বছরের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন বেড়েছে ৪০ শতাংশ
রবিবার পুঁজিবাজার বন্ধ থাকলেও চলবে দাপ্তরিক কার্যক্রম
লোকসানে ৮ খাতের বিনিয়োগকারীরা
সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় ১০ খাতের বিনিয়োগকারীরা
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে প্রকৌশল খাত