মঙ্গলবার (২৯ জুন) অর্থবিল পাসের সময় তা কিছুটা সংশোধন করা হয়।
আগে একজন রাজস্ব কর্মকর্তা দুই লাখ টাকার চালানের নথি যাচাই–বাছাই করতে পারতেন ও শুল্ক বিরোধ মীমাংসা করতে পারতেন। ৩ জুন প্রস্তাবিত বাজেটে তা বাড়িয়ে পাঁচ লাখ টাকার প্রস্তাব হয়েছে। এখন তা কমিয়ে চার লাখ টাকা করা হয়েছে।
আবার প্রস্তাবিত বাজেটে কমিশনার ও অতিরিক্ত কমিশনারের ক্ষমতা ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত একটি চালানের বিরোধ নিষ্পত্তি করার ক্ষমতা দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়। আগে এই সীমা ছিল ২০ লাখ টাকা। অর্থবিল পাসের সময় প্রস্তাবিত ৫০ লাখ টাকার সীমা কমিয়ে ৪০ লাখ টাকা করা হয়। তবে বাজেটের প্রস্তাব অনুযায়ী, একজন সহকারী কমিশনার এখন থেকে ১০ লাখ টাকা চালানের নথি পরীক্ষা করতে পারবেন। আর উপকমিশনারের সীমা ২০ লাখ টাকা এবং যুগ্ম কমিশনারের সীমা ৩০ লাখ টাকা করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে অর্থবিল পাসের সময় কোনো পরিবর্তন করা হয়নি।
এখন থেকে সহকারী কমিশনার পর্যায়ের কর্মকর্তারা আমদানিকারকের নথি যাচাই–বাছাই করে বিষয়টি মীমাংসা করতে পারবেন। তাঁদের শুল্কসংক্রান্ত অভিযোগ মীমাংসা করার ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে। এবারের বাজেটে অপেক্ষাকৃত ছোট ছোট পদবির কর্মকর্তাদের এ ধরনের ক্ষমতা আগের চেয়ে বেড়েছে।