এর মধ্যে ৩৯৭ জন সমর্থক ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে ছিলেন। পিএইচএস জানিয়েছে, ৫৫ জনের আক্রান্তের সঙ্গে গ্লাসগোর ফ্যানজোনের ম্যাচ, ৩৮ জনের আক্রান্তের সঙ্গে স্কটল্যান্ড বনাম ক্রোয়েশিয়া ম্যাচ এবং ৩৭ জনের আক্রান্তের সঙ্গে স্কটল্যান্ড বনাম চেক রিপাবলিকের ম্যাচের সম্পর্ক রয়েছে।
পিএইচএসের ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, চলমান ইউরোতে সকল স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা নিশ্চিত করতে কাজ করছে সংস্থাটি। ১৪৭০ জনের সংক্রমণের তিন-চতুর্থাংশই ২০ থেকে ৩৯ বছর বয়সী। আর এই সংখ্যার প্রতি ১০ জনের ৯ জনই পুরুষ।
কোভিড বিধি-নিষেধের কারণে ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচে মাত্র ২ হাজার ৬শ টিকিট বরাদ্দ ছিল। অথচ এর মধ্যেও প্রায় দুই হাজার মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
তবে এসব ম্যাচ দেখতে কয়েক হাজার ভক্ত ও সমর্থক টিকিট পাবেন না জেনেও লন্ডনে সফর করেছেন। আর এটাই চরম বিপদ ডেকে এনেছে। ম্যাচের আগে বড় বড় দলে সমর্থকরা কেন্দ্রীয় লন্ডনে জড়ো হয়েছেন।
এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, আক্রান্ত ১ হাজার ৯৯১ জনের মধ্যে ১ হাজার ২৯৪ জনই লন্ডনে সফর করেছেন। এদের মধ্যে ৩৯৭ জন সরাসরি ফুটবল ম্যাচ দেখতে গিয়েছেন।
গত ১১ জুন ইউরো ২০২০ ট্যুর্নামেন্ট শুরু হয়েছে। তারপর থেকে এখন পর্যন্ত স্কটল্যান্ডে ৩২ হাজারের বেশি মানুষের দেহে করোনার উপস্থিতি ধরা পড়েছে, যা বেশ উদ্বেগজনক।