বুধবার (৩০ জুন) জাতীয় সংসদে নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য মো. মোজাফ্ফর হোসেনের প্রশ্নের উত্তরে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রশ্নোত্তর পর্বটি টেবিলে উত্থাপিত হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামী ৪ ও ৫ নভেম্বর দুইদিন ব্যাপী এ সম্মেলন আয়োজনে কাজ করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
তিনি বলেন, আমার বিশ্বাস, দুইদিনের এ সম্মেলনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী শান্তি ও মানবিক কল্যাণ প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর অসামান্য অবদানের কথা ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়বে।
সম্মেলন সফল করতে ইতোমধ্যে ৪২ সদস্যের একটি আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতি এবং অটিজম বিষয়ক জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপারসন সায়মা ওয়াজেদকে আহবায়ক করা হয়েছে।
শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কর্মরত গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সঙ্গে একাধিক প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে এবং সংশ্লিষ্ট সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক ও বুদ্ধিজীবীরাও এতে অংশ নেবেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্ব শান্তি ও মানবতা’ এর প্রবর্তক হিসেবে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর কার্যক্রম ও আদর্শের আলোচনার পাশাপাশি সম্মেলনে ‘ঢাকা শান্তি ঘোষণা’ গৃহীত হবে।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, সম্মেলনে ‘বঙ্গবন্ধু শান্তি পুরস্কার’ দেওয়ার বিষয়ে এখনও সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। কারণ এটি এখনও সরকারের বিবেচনায় রয়েছে। সূত্র: বাসস।