সূত্রমতে, এর আগে কোম্পানিটির কাট-অফ প্রাইস নির্ধারণে ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিডিং (নিলাম) অনুষ্ঠিত হয়। বিডিংয়ে কোম্পানিটির কাট-অফ প্রাইস নির্ধারণ করা হয় ৩২ টাকা। পরে ১০ শতাংশ মূল্য ছাড়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে টাকা উত্তোলনের জন্য অনুমোদন দেয় বিএসইসি।গত ৫ জানুয়ারি পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৫৫তম সভায় কোম্পানিটিকে বিডিংয়ের অনুমোদন দেয়।
সাধারণ বিনিয়োগকারীরা আবেদন করে ২৯ টাকায়। গত ১৩ জুন, রোববার থেকে ১৭ জুন বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ারের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন গ্রহণ করা হয়।
বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ২২৫ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। যা তার সাবসিডিয়ারি কর্ণফুলী পাওয়ার ও বারাকা শিকলবাহা পাওয়ারে বিনিয়োগ, আংশিক দীর্ঘমেয়াদি ঋণ পরিশোধ এবং আইপিওজনিত ব্যয়ে ব্যবহার করা হবে।
কোম্পানিটির ২০১৯-২০ অর্থবছরে সমন্বিতভাবে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪.৩৭ টাকা। আর বিগত পাঁচটি আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ভারিত গড় হারে ইপিএস হয়েছে ৩.৩০ টাকা। ২০২০ সালের ৩০ জুন কোম্পানিটির সমন্বিতভাবে শেয়ারপ্রতি নিট সম্পত্তি মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকায়।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে রয়েছে লংকা বাংলা ইনভেস্টমেন্টস।