বুধবার (১৪ জুলাই) অনুষ্ঠিত কমিশনের ৭৪৮তম সভায় কোম্পানিটির প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম জানান, কোম্পানিটি কিউআইওর মাধ্যমে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের (কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর) কাছে শেয়ার বিক্রি করে ১০ কোটি টাকা মূলধন উত্তোলন করবে। এ জন্য তারা ১ কোটি সাধারণ শেয়ার ইস্যু করবে। প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা।
এই টাকা তুলে কোম্পানিটি কার্যকরী মূলধন এবং ইস্যু ব্যবস্থাপনা খরচখাতে ব্যয় করবে। ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেষ হওয়া অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৮ পয়সা এবং পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতি ছাড়া নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৮ পয়সা।
রেজাউল করিম জানান, এসএমই প্লাটফর্মে লেনদেনের তারিখ থেকে পরবর্তী ৩ বছর ইস্যুয়ার কোম্পানি কোনো বোনাস শেয়ার ইস্যু করতে পারবে না। কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে এনবিএল ক্যাপিটাল অ্যান্ড ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট এবং এশিয়ান টাইগার ক্যাপিটাল পার্টনার্স ইনভেস্টমেন্ট।
তিনি আরও জানান, কমিশন সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী- তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে যেসব ব্যক্তি শ্রেণির বিনিয়োগকারীর (আবাসিক এবং প্রবাসী) বাজারমূল্যে বিনিয়োগের পরিমাণ ১ কোটি টাকা বা তার বেশি, তারা ‘কোয়ালিফাইড ইনভেস্টর’ হিসেবে বিবেচিত হবে।